BCS Bangla

BCS Preparation Bangla বিসিএস প্রিলিমিনারি প্রস্ততি বাংলা

বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় চাকরি বিসিএস ক্যাডার এবং ব্যাংক জব। বিসিএস, ব্যাংক কিংবা সরকারি চাকরি পরীক্ষার ক্ষেত্রে বাংলা বিষয়টি খুব গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে। বিসিএস বাংলা সাহিত্য সিলেবাস, বিসিএস বাংলা সাহিত্য বই, বাংলা সাহিত্য বিসিএস pdf, বিসিএস প্রিলিমিনারি বাংলা ভাষা ও সাহিত্য pdf, বিসিএস বাংলা ব্যাকরণ, বিসিএস বাংলা সাহিত্য প্রশ্ন থাকবে আজকের এই পোস্টে।

Table of Contents

বিসিএস প্রিলিমিনারি বাংলা ভাষা ও সাহিত্য pdf

প্রশ্ন: সর্বপ্রথম চর্যাপদের ভাষা নিয়ে আলোচনা করেন কে?
উত্তর: বিজয়চন্দ্র মজুমদার।

প্রশ্ন: চর্যাপদের ভাষা বঙ্গকামরূপী বলে উল্লেখ করেন কে?
উত্তর: ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্।

প্রশ্ন: ‘Sanskrit Buddhist Literature in Nepal’ গ্রন্থে বৌদ্ধতান্ত্রিক সাহিত্যের কথা প্রকাশ করেন কে?
উত্তর: রাজেন্দ্রলাল মিত্র।

প্রশ্ন: সৌরাষ্ট্রের রাজপুত্র ছিলেন কে?
উত্তর: ভুসুকুপা।

প্রশ্ন: ‘দুহিল দুধু কি বেন্টে ষামায় চরণটি—’ কোন পদে পাওয়া যায়?
উত্তর: ৩৩ নং পদ।

প্রশ্ন: চর্যাপদের যে পদকর্তা ‘কৃষ্ণাচার্য’ নামে পরিচিত ছিলেন, তার নাম কি?
উত্তর: কাহ্নপা।


শূন্য থেকে চাকরি প্রস্তুতি বাংলা

প্রশ্ন: পুঁথি ও লোকসাহিত্য কখন রচিত হয়?
উত্তর: মধ্যযুগে।

প্রশ্ন: প্রাকৃতপৈঙ্গল কখন রচিত হয়?
উত্তর: অন্ধকার যুগে।

প্রশ্ন: চম্পু কাব্য কী ধরনের কাব্য?
উত্তর: গদ্য-পদ্য মিশ্রিত কাব্য।

প্রশ্ন: চৈতন্য যুগের সময়কাল কত?
উত্তর: ১৫০১-১৬০০।

প্রশ্ন: ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ মধ্যযুগকে কত ভাগে ভাগ করেন?
উত্তর: দুইভাগে, যথা: পাঠান আমল (১২০১-১৫৭৬ সাল) ও মোগল আমল (১৫৭৭-১৮০০ সাল)।

প্রশ্ন: ইজ্জতুল্লাহ বাঙ্গালী রচিত লোককাহিনি আশ্রিত রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যানের নাম কী?
উত্তর: তাজুলমূলক গুলে বকাওলি।

প্রশ্ন: শৃঙ্গার রসকে বৈষ্ণব পদাবলিতে কী রস বলা হয়?
উত্তর: মধুর রস।

প্রশ্ন: লক্ষণ সেনের সভাকবি ছিলেন কে?
উত্তর: হলায়ুধ মিশ্র।

বাংলা সাহিত্য বিসিএস pdf

প্রশ্ন: ব্রাহ্মণ্য শাসনের বদলে মুসলিম শাসন প্রচলনের মনোভাব কোন কবিতায় ব্যক্ত হয়?
উত্তর: নিরঞ্জনের রুম্মা বা নিরঞ্জনের উষ্মা কবিতায়।

প্রশ্ন: খাঁটি বাংলায় রচিত প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী?
উত্তর: শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।

প্রশ্ন: শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যকে রাধাকৃষ্ণের ধামালী কে বলেন?
উত্তর: ড. বিমানবিহারী মজুমদার।

প্রশ্ন: শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের কিছু অংশ কোথা থেকে নেওয়া হয়েছে?
উত্তর: জয়দেবের গীতিগোবিন্দ থেকে।

প্রশ্ন: বসন্তরঞ্জন রায়কে বিদ্বদ্বল্লভ উপাধি কে এবং কোথা থেকে দেন?
উত্তর: বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক।

প্রশ্ন: চৈতন্য পরবর্তী পদাবলির রচয়িতা কে?
উত্তর: দীন চণ্ডীদাস।

প্রশ্ন: পদাবলি রচনার স্বর্ণযুগ কোন সময়কালকে বলা হয়?
উত্তর: ষোড়শ ও সপ্তদশ শতককে।

প্রশ্ন: বিদ্যাপতিকে কবিকণ্ঠহার উপাধিতে ভূষিত করেন কে?
উত্তর: রাজা শিবসিংহ।

প্রশ্ন: বৈষ্ণব পদাবলির আদি রচয়িতা কে?
উত্তর: বিদ্যাপতি।

প্রশ্ন: কবিরাজ উপাধি ছিল কাহার?
উত্তর: গোবিন্দ দাসের।

বিসিএস বাংলা ব্যাকরণ

প্রশ্ন: কবিরাজ উপাধিটি কে দেন?
উত্তর: শ্রীজীব গোস্বামী।

প্রশ্ন: বৈষ্ণব পদাবলি সংকলন করেন কে?
উত্তর: বাবা আউল মনোহর দাস।

প্রশ্ন: ‘শুনহ মানুষ ভাই/সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই’ উক্তিটি কার?
উত্তর: চণ্ডীদাসের।

প্রশ্ন: মনসামঙ্গল কাব্যের অপর নাম কী?
উত্তর: পদ্মপুরাণ।

প্রশ্ন: ধর্মমঙ্গল কাব্যের আদি কবি কে?
উত্তর: ময়ূরভট্ট।

প্রশ্ন: কালিকামঙ্গল কাব্যের আদি কবি কে?
উত্তর: সাবিরিদ খান ও রামপ্রসাদ সেন।

প্রশ্ন: রামেশ্বর ভট্টাচার্য রচিত শ্রেষ্ঠ কাহিনির নাম কী?
উত্তর: শিবকীর্তন।

প্রশ্ন: ‘হাভাতে যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায়’ এ উক্তিটি কোন কাব্যের?
উত্তর: চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের।

প্রশ্ন: শ্রীচৈতন্যদেবের জীবনীগ্রন্থের নাম কী?
উত্তর: কড়চা।

প্রশ্ন: নবীবংশ কোন কবির রচনা?
উত্তর: সৈয়দ সুলতান।

বিসিএস বাংলা সাহিত্য বই

প্রশ্ন: মর্সিয়া সাহিত্যের হিন্দু কবি কে?
উত্তর: রাধারমন গোপ।

প্রশ্ন: গোরক্ষ বিজয় কাব্য কোন ধর্মমতের কাহিনি নিয়ে লেখা?
উত্তর: নাথধর্ম।

প্রশ্ন: বাংলা ভাষায় প্রথম মুসলিম কবির নাম কী?
উত্তর: শাহ মুহম্মদ সগীর।

প্রশ্ন: রসুলবিজয় কাব্যের রচয়িতা কে?
উত্তর: শেখ চাঁদ।

প্রশ্ন: আরাকান রাজসভার প্রথম বাঙালি কবি কে?
উত্তর: দৌলত কাজী।

প্রশ্ন: মধ্যযুগের আদি মুসলিম কবি কে?
উত্তর: শাহ মুহম্মদ সগীর।

প্রশ্ন: লোকসাহিত্যের প্রাচীনতম সৃষ্টি কী?
উত্তর: ছড়া।

প্রশ্ন: হাতেম তাই পুঁথি সাহিত্যটি রচনা করেন কে?
উত্তর: সৈয়দ হামজা।

প্রশ্ন: পাঁচালি গানের প্রধান কবি কে?
উত্তর: দাশরথি রায়।

প্রশ্ন: আঠারো শতকের বাংলা ভাষার কবিয়াল কে ছিলেন?
উত্তর: এন্টনি ফিরিঙ্গি।

বাংলা সাহিত্য আধুনিক যুগ

প্রশ্ন: মাগন ঠাকুর রচিত কাব্যগ্রন্থের নাম কী?
উত্তর: চন্দ্রাবতী।

প্রশ্ন: বাঙালির লেখা প্রথম মুদ্রিত গ্রন্থের নাম কী?
উত্তর: ব্রাহ্মণ-রোমান-ক্যাথলিক-সংবাদ।

প্রশ্ন: বাঙালির রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুদ্রিত গ্রন্থের নাম কী?
উত্তর: রাজা প্রতাপাদিত্য চরিত্র (১৮০১; রচয়িতা রামরাম বসু)।

প্রশ্ন: ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে বাংলা বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয় কখন?
উত্তর: ১৮০১ সালে।

প্রশ্ন: রাজা প্রতাপাদিত্য চরিত্র কাব্যটি রচনা করেন কে?
উত্তর: রামরাম বসু।

প্রশ্ন: প্রথম বাংলা ছাপাখানা প্রতিষ্ঠিত করেন কে?
উত্তর: চার্লস উইলকিন্স, হুগলিতে।

প্রশ্ন: দিল্লির বাদশা দ্বিতীয় আকবর রামমোহন রায়কে রাজা উপাধিতে ভূষিত করেন কোন বছরে?
উত্তর: ১৮৩০ সালে।

প্রশ্ন: রংপুর বার্তাবহ পত্রিকা প্রকাশিত হয় কখন?
উত্তর: ১৮৪৭ সালে।

প্রশ্ন: ঢাকা প্রকাশ সাপ্তাহিক পত্রিকাটির সম্পাদক কে?
উত্তর: কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।

চাকরির প্রস্তুতি বাংলা ব্যাকরণ

প্রশ্ন: বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম দৈনিক পত্রিকার নাম কী?
উত্তর: সংবাদ প্রভাকর।

প্রশ্ন: বঙ্গদূত পত্রিকাটি প্রকাশিত হয় কোন বছরে?
উত্তর: ১৮২৯ সালে।

প্রশ্ন: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস কী?
উত্তর: বৌ-ঠাকুরাণীর হাট।

প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যের প্রথম ব্যঙ্গ উপন্যাসের নাম কী?
উত্তর: কল্পতরু (ইন্দ্ৰনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়)।

প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যের প্রথম পত্রোপন্যাসের নাম কী?
উত্তর: বাঁধন-হারা (১৯২৭)।

প্রশ্ন: তেইশ নম্বর তৈলচিত্র উপন্যাসটি রচনা করেন কে?
উত্তর: আলাউদ্দিন আল আজাদ।

প্রশ্ন: ফুলমণি ও করুণার বিবরণ উপন্যাসটি প্রকাশিত হয় কখন?
উত্তর: ১৮৫২ সালে।

প্রশ্ন: মীর মশাররফ হোসেন রচিত প্রথম উপন্যাসের নাম কী?
উত্তর: রত্নবতী (১৮৬৯ সালে প্রকাশিত)।

প্রশ্ন: আরেক ফাল্গুন উপন্যাসটি প্রকাশিত হয় কখন?
উত্তর: ১৯৬৮ সালে।

চাকরির জন্য বাংলা সিলেবাস

প্রশ্ন: ঝিলিমিলি নাটকটি কে রচনা করেন এবং কখন প্রকাশিত হয়?
উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম রচনা করেন, ১৯৩০ সালে প্রকাশিত।

প্রশ্ন: Uncle Tom’s Cabin-এর সাথে তুলনা করা হয় কোন নাটককে?
উত্তর: নীলদর্পণ।

প্রশ্ন: ছেঁড়া তার নাটকটি কে লিখেছেন?
উত্তর: তুলসী লাহিড়ী।

প্রশ্ন: ডাকঘর কী ধরনের রচনা?
উত্তর: নাটক।

প্রশ্ন: রোকেয়ার শেষ রচনা কী?
উত্তর: নারীর অধিকার।

প্রশ্ন: আধুনিক যুগের বাংলা সাহিত্যের প্রথম কাব্যগ্রন্থ কী?
উত্তর: পদ্মিনী উপাখ্যান।

প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলামের প্রেমমূলক কাব্যগ্রন্থের নাম কী?
উত্তর: চক্রবাক।

প্রশ্ন: ‘বিত্ত নাই বেসাত নাই’ কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কে?
উত্তর: আসাদ চৌধুরী।

প্রশ্ন: মুখ ঢেকে যায় বিজ্ঞাপনে কাব্যগ্রন্থের কবি কে?
উত্তর: শঙ্খ ঘোষ।

প্রশ্ন: সিরাজাম মুনীরা কাব্যের রচয়িতার নাম কী?
উত্তর: ফররুখ আহমদ।

প্রশ্ন: ফণীমনসা কাব্যের রচয়িতা কে?
উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম।

সরকারি চাকরির প্রস্তুতি বাংলা বই

প্রশ্ন: অনল-প্রবাহ কে রচনা করেন?
উত্তর: সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী।

প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যের প্রথম পত্রকাব্য কী?
উত্তর: বীরাঙ্গনা কাব্য।

প্রশ্ন: অবাক সূর্যোদয় কবিতাটি কে রচনা করেন?
উত্তর: হাসান হাফিজুর রহমান।

প্রশ্ন: মানুষ কবিতাটি কে রচনা করেন?
উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম।

প্রশ্ন: সোনার তরী কবিতার মূল ভাববস্তু কী?
উত্তর: মহাকাল ও মানুষ।

প্রশ্ন: শাহনামা মহাকাব্য কে রচনা করেন?
উত্তর: ফেরদৌসী।

প্রশ্ন: মেঘনাদবধ কাব্যের পঞ্চম স্বর্গের নাম কী?
উত্তর: উদ্যোগ।

প্রশ্ন: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম সার্থক ছোটগল্পের নাম কী?
উত্তর: দেনাপাওনা।

প্রশ্ন: ভাষা আন্দোলনভিত্তিক প্রথম উপন্যাসের নাম কী?
উত্তর: আরেক ফাল্গুন (জহির রায়হান)।

প্রশ্ন: একুশের স্বীকারোক্তি কবিতাটি লিখেন কে?
উত্তর: শহীদ কাদরী।

প্রশ্ন: চেতনার চোখ গল্পটি কে লিখেছেন?
উত্তর: আনিস চৌধুরী।

প্রশ্ন: ভাষা আন্দোলনের ওপর রচিত প্রথম কবিতার নাম কী?
উত্তর: কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি।

বিগত সালে আসা বাংলা প্রশ্নোত্তর

প্রশ্ন: ‘ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়’ গানটির রচয়িতা কে?
উত্তর: আব্দুল লতিফ।

প্রশ্ন: মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক ‘ফেরি আসছে’ কে লিখেছেন?
উত্তর: রণেশ দাশগুপ্ত।

প্রশ্ন: ‘অদ্ভুত আঁধার’ এক মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাসটি কার লেখা?
উত্তর: শামসুর রাহমান।

প্রশ্ন: হুমায়ূন আহমেদের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাসের নাম কী?
উত্তর: জোছনা ও জননীর গল্প।

প্রশ্ন: ‘বাতাসে লাশের গন্ধ’ কবিতাটির প্রেক্ষাপট কী?
উত্তর: মুক্তিযুদ্ধ।

প্রশ্ন: ‘আমি বীরাঙ্গনা বলছি’ প্রবন্ধটি কে লিখেছেন?
উত্তর: ড. নীলিমা ইব্রাহিম।

প্রশ্ন: ‘মুক্তির সংগ্রাম’ গ্রন্থের লেখক কে?
উত্তর: আনিসুজ্জামান।

প্রশ্ন: ১৯৭১ উপন্যাসটি কে লিখেছেন?
উত্তর: তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় (প্রকাশিত ১৯৭২ সালে)।

প্রশ্ন: ‘একটি কালো মেয়ের কথা’ উপন্যাসটি কী ধরনের?
উত্তর: মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক।

প্রশ্ন: রমা ও রমেশ চরিত্র দুটি কোন উপন্যাসের?
উত্তর: পল্লীসমাজ।

প্রশ্ন: হিরণবালা, ইব্রাহীম কার্দি চরিত্রগুলো কোন নাটক থেকে নেওয়া হয়েছে?
উত্তর: রক্তাক্ত প্রান্তর।

বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা বাংলা সাহিত্যের প্রশ্ন

প্রশ্ন: ঈশ্বরী পাটনী চরিত্রটি কে রচনা করেছেন?
উত্তর: ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।

প্রশ্ন: রোহিণী, গোবিন্দ চরিত্রের অমর স্রষ্টা কে?
উত্তর: বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

প্রশ্ন: আমেনা, আক্কাস চরিত্র দুটি কোন উপন্যাসের?
উত্তর: লালসালু।

প্রশ্ন: সুরবালা চরিত্রটি কোন ছোটগল্পের?
উত্তর: একরাত্রির (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)।

প্রশ্ন: রামসুন্দর, নিরূপমা চরিত্র দুটি কোন গল্পের?
উত্তর: দেনাপাওনা।

প্রশ্ন: জয়গুন কোন উপন্যাসের চরিত্র?
উত্তর: সূর্য-দীঘল বাড়ী।

প্রশ্ন: আল মাহমুদের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাসের নাম কী?
উত্তর: উপমহাদেশ।

প্রশ্ন: মাইকেল মধুসূদন দত্তের ট্রাজেডি নাটকের নাম কী?
উত্তর: কৃষ্ণকুমারী।

প্রশ্ন: ‘বিষের বাঁশী’ কাব্যগ্রন্থটি কিসের সাথে সম্পর্কিত?
উত্তর: বিদ্রোহাত্মক ও জাতি জাগরণমূলক কাব্যগ্রন্থ।

প্রশ্ন: ‘নারী দাসী বটে, কিন্তু সেই সঙ্গে নারী রানীও বটে’ উক্তিটি কোন গল্পের?
উত্তর: মধ্যবর্তিনী (ছোটগল্প)।

প্রশ্ন: ‘বন্যেরা বনে সুন্দর শিশুরা মাতৃক্রোড়ে’ উক্তিটি কার?
উত্তর: সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়।

প্রশ্ন: বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের ইংরেজি অনুবাদক কে?
উত্তর: সৈয়দ আলী আহসান।

প্রশ্ন: ‘সবকটা জানালা খুলে দাও না’ গানের সুরকার কে?
উত্তর: আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল।

বাংলা বিসিএস এমসিকিউ

প্রশ্ন: ‘আধ্যাত্মিকা’ উপন্যাসের লেখক কে?
উত্তর: প্যারীচাঁদ মিত্র।

প্রশ্ন: বাংলা নাটকের প্রথম অভিনয় কখন হয়?
উত্তর: ১৭৯৫ খ্রিষ্টাব্দে।

প্রশ্ন: বাংলা ভাষার প্রথম সাংকেতিক নাটকের নাম কী?
উত্তর: শারদোৎসব (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)।

প্রশ্ন: বাঙালি কর্তৃক বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম নাটকটির নাম কী?
উত্তর: ভদ্রার্জুন (১৮৫২)।

প্রশ্ন: ‘বেদের মেয়ে’ নাটকটি কার লেখা?
উত্তর: পল্লীকবি জসিম উদ্দীন।

প্রশ্ন: ঐতিহাসিক নাটকের নাম কী?
উত্তর: রক্তাক্ত প্রান্তর।

প্রশ্ন: ‘টিনের তলোয়ার’ নাটকটি কে রচনা করেছেন?
উত্তর: উৎপল দত্ত।

বিসিএস বাংলা সিলেবাস

প্রশ্ন: ‘বাংলার জাগরণ’ প্রবন্ধটি কে রচনা করেছেন?
উত্তর: কাজী আবদুল ওদুদ।

প্রশ্ন: ‘মেঘনাদবধ কাব্যের’ ইংরেজি অনুবাদটি কে করেছেন?
উত্তর: রাজনারায়ণ বসু।

প্রশ্ন: ‘পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধের কাহিনি’ নিয়ে কোন নাটক রচিত হয়েছে?
উত্তর: কায়কোবাদের মহাশ্মশান (১৯০৪)।

প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের নিদর্শন কী?
উত্তর: দোহাকোষ।

প্রশ্ন: চর্যাপদের প্রাচীন যুগের কবি কে ছিলেন?
উত্তর: লুইপা।

প্রশ্ন: চর্যাপদের টীকাকার কে ছিলেন?
উত্তর: মুনিদত্ত।

প্রশ্ন: চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয় কোথা থেকে?
উত্তর: নেপালের রাজগ্রন্থশালা থেকে।

প্রশ্ন: ‘শূন্যপুরাণ’ কে রচনা করেছেন?
উত্তর: রামাই পণ্ডিত।

প্রশ্ন: ইসলাম ও সুফিমতের প্রভাবে ভারতবর্ষে কী ঘটেছিল?
উত্তর: চিন্তাবিপ্লব।

প্রশ্ন: গঠনরীতিতে ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্য কী ধরনের কাব্য?
উত্তর: নাট্যগীতি।

প্রশ্ন: শ্রীকৃষ্ণরীতিতে কাব্যের ‘বড়াই’ চরিত্রটি কে?
উত্তর: রাধাকৃষ্ণের প্রেমের দূতী।

প্রশ্ন: ‘চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের’ উপাস্য কে?
উত্তর: চণ্ডী— শিবের স্ত্রী।

প্রশ্ন: শৃঙ্গার রসকে বৈষ্ণব পদাবলিতে কী বলা হয়?
উত্তর: মধুর রস।

প্রশ্ন: জীবনীকাব্য রচনার জন্য বিখ্যাত কে?
উত্তর: বৃন্দাবন দাস।

প্রশ্ন: ‘গোরক্ষ বিজয় কাব্য’ কোন ধর্মমতের অবলম্বনে লেখা?
উত্তর: নাথধর্ম।

বাংলা সাহিত্য বিসিএস pdf

প্রশ্ন: প্রাচীনতম বাঙালি মুসলমান কবি কে?
উত্তর: শাহ মুহম্মদ সগীর।

প্রশ্ন: ‘ইউসুফ জুলেখা’ প্রণয়কাব্য কে অনুবাদ করেছেন?
উত্তর: শাহ মুহম্মদ সগীর।

প্রশ্ন: ‘হপ্তপয়কর’ কে রচনা করেছেন?
উত্তর: সৈয়দ আলাওল।

প্রশ্ন: ‘লৌকিক কাহিনির’ প্রথম রচয়িতা কে?
উত্তর: দৌলত কাজী।

প্রশ্ন: ‘মহুয়া পালাটি’ নাটকটির রচয়িতা কে?
উত্তর: দ্বিজ কানাই।

প্রশ্ন: ‘দোভাষী পুথি’ বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: কয়েকটি ভাষার শব্দ ব্যবহার করে মিশ্রিত ভাষায় রচিত পুথি।

প্রশ্ন: বিদ্যাপতি কোন ভাষার কবি ছিলেন?
উত্তর: মৈথিলি ভাষার কবি।

প্রশ্ন: ‘আলাওলের তোহফা’ কোন ধরনের রচনা?
উত্তর: নীতিকাব্য।

বিসিএস বাংলা সাহিত্য সিলেবাস

প্রশ্ন: মুসলিম সাহিত্য সমাজ কখন প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তর: ১৯ জানুয়ারি ১৯২৬।

প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যে গদ্যের সূচনা হয় কবে?
উত্তর: উনিশ শতকে।

প্রশ্ন: ‘সবুজপত্র’ পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
উত্তর: প্রমথ চৌধুরী।

প্রশ্ন: ‘কল্লোল’ পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
উত্তর: দীনেশরঞ্জন দাশ।

প্রশ্ন: ‘সাপ্তাহিক সুধাকার’ পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
উত্তর: শেখ আবদুর রহিম।

প্রশ্ন: ‘দুর্গেশনন্দিনী’ উপন্যাসটি কবে প্রকাশিত হয়?
উত্তর: ১৮৬৫ সালে।

প্রশ্ন: ‘আগুন পাখি’ উপন্যাসের রচয়িতা কে?
উত্তর: হাসান আজিজুল হক।

প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যে প্রথম মহিলা ঔপন্যাসিকের নাম কী?
উত্তর: স্বর্ণকুমারী দেবী।

প্রশ্ন: ‘কীৰ্ত্তনখোলা’ নাটকটির বিষয় কী?
উত্তর: লোকায়ত জীবন-সংস্কৃতি।

প্রশ্ন: দীনবন্ধু মিত্রের কোন নাটকটি প্রহসন?
উত্তর: বিয়ে পাগলা বুড়ো।

বাংলা ব্যাকরণ চাকরি প্রস্তুতি

শুদ্ধ বানান

  • অকস্মাৎ
  • অগ্ন্যুৎপাত
  • অশ্বত্থ
  • অনসূয়া
  • অদ্যাপি
  • অপাঙ্ক্তেয়
  • অনুশাসন
  • অগ্নিবীণা
  • আকাঙ্ক্ষা
  • আয়ত্ত
  • ‘আদ্যাক্ষর’
  • আবিষ্কার
  • ইতঃপূর্বে
  • ইন্দ্রজালিক
  • ইদানীং
  • ইতোমধ্যে
  • ঈর্ষা
  • ঈষৎ
  • ঈপ্সা
  • উচ্চৈঃস্বর
  • উচ্ছ্বাস
  • উপর্যুক্ত
  • ঊর্ণনাভ
  • উদীচী
  • ঊর্মি
  • ঊর্ধ্ব
  • এতদ্ব্যতীত
  • এতদ্বারা
  • একত্র
  • ঐকাত্ম্য
  • কাঙ্ক্ষিত
  • ক্বচিৎ
  • কনীনিকা
  • কৌতূহল
  • কল্যাণীয়েষু
  • ক্ষীণজীবী
  • ক্ষুন্নিবৃত্তি
  • ক্ষুব্ধ
  • খ্রিষ্টীয়
  • খ্রিষ্টাব্দ
  • গার্হস্থ্য
  • গীতাঞ্জলি
  • গৃহিণী
  • গণনা
  • গোধূলি
  • দরিদ্র্য
  • দারিদ্র্য
  • দীনতা
  • ধ্বন্যাত্মক
  • নৈঋত
  • ন্যূনতম
  • নিশীথিনী
  • প্রত্যুষ
  • পরিষ্কার
  • পুরস্কার
  • পাণিনি
  • পূর্বাহ্নে
  • পুরাণ
  • মনঃকষ্ট
  • মনীষী
  • লক্ষ্মণ
  • লজ্জাকর
  • শ্বাশত
  • শূন্য
  • শ্রদ্ধাঞ্জলি
  • ষাণ্মাসিক
  • সমীচীন
  • সুষুপ্ত
  • সংশ্রব
  • হীনম্মন্যতা

বাংলা ব্যকরণ ধ্বনি

বাংলা ভাষার ক্ষুদ্রতম একককে বলা হয়— ধ্বনি।
অঘোষ ‘হ’ ধ্বনির বর্ণরূপ— ঃ (বিসর্গ)।
সন্ধিস্বর বা সান্ধ্যাক্ষর বলা হয়— যৌগিক স্বরধ্বনিকে।
মৌলিক ব্যঞ্জনধ্বনি – ৩০টি।
উচ্চ-মধ্য সম্মুখে উচ্চারিত হয়— এ।
নিম্ন বিবৃত স্বরধ্বনি— আ।
বাংলা ভাষায় অর্ধস্বরধনি— ৪টি (ই, উ, এ, ও)।
‘ঋ’ উচ্চারণগত দিক থেকে – হ্রস্বস্বর ধ্বনি।
শব্দের প্রথমে বসে না— ঙ, ং, ঞ ধ্বনি।
সত্য > সত্যি হচ্ছে— অন্ত্য স্বরাগমের উদাহরণ।
অপিনিহিতির উদাহরণ – কাল – কাইল/বাক্য বাইক্য/আজী > আইজ।
লাল > নাল, শরীর > শরীল – বিষমীভবনের উদাহরণ।


চাকরি পরীক্ষার প্রস্তুতি বাংলা ব্যকরণ-শব্দ

বাক্যের ক্ষুদ্রতম একক – শব্দ।
অর্থ অনুসারে শব্দকে ভাগ করা যায়— ৩ ভাগে।

  • স্বয়ংসিদ্ধ শব্দ বলা হয়— মৌলিক শব্দকে।
    উদাহরণ: নদ, মা, পা, মাছ, পাখি— এগুলো মৌলিক শব্দের উদাহরণ।
  • যৌগিক শব্দের উদাহরণ— চিকামারা, দৌহিত্র, পাঠক, মিতালি, গায়ক, নায়ক।
  • রূঢ়ি শব্দের উদাহরণ— হস্তী, বাঁশি, তৈল, প্রবীণ, হরিণ, পাঞ্জাবি, রাখাল, কুশল।
  • যোগরূঢ় শব্দের উদাহরণ— মিষ্টান্ন, বহুব্রীহি, জলদ, দশানন, আদিত্য, পীতাম্বর।
  • তদ্ভব শব্দের অপর নাম খাঁটি বাংলা শব্দ।
    উদাহরণ: জোছনা, বিষ্টি, গিন্নি, গতর, ওষুধ— শব্দগুলো অর্ধতৎসম।
  • দেশি শব্দ— হোগলা, তামাক, জারুল, হাঁড়ি, মাঠ, ঝাল— এগুলো দেশি শব্দ।
  • খাঁটি বাংলা বা দেশি শব্দ— ডাব, লাউ, পাতিল, বাটি, বোল।

ফারসি শব্দ— চশমা, নিশান, দরবার, দোকান, নালিশ, আমদানি, বারান্দা, হাদিস, বাদশাহ।
তুর্কি শব্দ— বাবা, লাশ, বন্দুক, খোকা, কাঁচি।
‘চুরুট’ শব্দটি— তামিল ভাষার।
‘কিন্ডারগার্টেন’ শব্দটি জার্মান থেকে আগত।
‘আসমান’ শব্দটি ফারসি শব্দ থেকে আগত।

বাংলা ব্যাকরন থেকে বাংলা ভাষা ও লিপি

বাংলা ভাষার উৎপত্তি বঙ্গকামরূপী ভাষা থেকে। এই ভাষা বিশেষভাবে প্রভাবিত হয়েছে দ্রাবিড়কোল অনার্য ভাষা দ্বারা। সর্বপ্রথম সাধুভাষা ব্যবহার করেন রাজা রামমোহন রায়। পৃথিবীর প্রথম ব্যাকরণের নাম ছিল ডি লিঙ্গুয়া ল্যাটিনো। বাংলা লিপির পূর্ববর্তী রূপ ছিল কুটিল লিপি, যা এসেছে ব্রাহ্মী লিপি থেকে। বাংলা লিপির অক্ষর স্থায়ী রূপ পায় পনেরো শতকে

পাণিনির বিখ্যাত গ্রন্থ ছিল অষ্টাধ্যায়ীসুকুমার সেন তাঁর ব্যাকরণ সংক্রান্ত বই লিখেছেন বাঙলা ভাষার ব্যাকরণ এবং ভাষার ইতিবৃত্ত

বাংলা ব্যকরণ সমাস

  1. দ্বন্দ্ব সমাস: উদাহরণ – আলোছায়া (আলো ও ছায়া), কুশীলব (কুশ ও লব), দুধে-ভাতে (দুধে ও ভাতে)।
  2. কর্মধারয় সমাস: উদাহরণ – হারামণি (হারিয়েছে যে মণি), মহাকীর্তি (মহতী যে কীর্তি), কদর্থ (কু যে অর্থ), ধোয়ামোছা (আগে ধোয়া পরে মোছা)।
  3. মধ্যপদলোপী কর্মধারয়: উদাহরণ – সংবাদপত্র (সংবাদযুক্ত পত্র), আয়কর (আয়ের উপর কর), একাদশ (একের অধিক দশ)।
  4. উপমান কর্মধারয় সমাস: উদাহরণ – কদমছাঁট (কদমের মতো ছাঁট), কুসুমকোমল (কুসুমের ন্যায় কোমল)।
  5. উপমিত কর্মধারয়: উদাহরণ – পদ্ম আঁখি (আঁখি পদ্যের ন্যায়), চাঁদবদন (বদন চাঁদের ন্যায়)।
  6. রূপক কর্মধারয়: উদাহরণ – প্রাণপাখি (প্রাণ রূপ পাখি), ক্রোধানল (ক্রোধ রূপ অনল), সংসার সমুদ্র (সংসার রূপ সমুদ্র)।
  7. তৎপুরুষ সমাস: যেই সমাসের পূর্বপদের বিভক্তি লোপ পায়, তাকে তৎপুরুষ সমাস বলা হয়। উদাহরণ: পঙ্কজ (পঙ্কে জন্মে যা), পচাটা (পা চাটে যে)।
  8. দ্বিগু সমাস: উদাহরণ – সপ্তাহ (সপ্ত অহের সমাহার), ক্ষণে ক্ষণে (প্রতিক্ষণে), অব্যয়ীভাব (অব্যয়ী ভাব)।
  9. নিত্য সমাস: উদাহরণ – গ্রামান্তর (অন্য গ্রাম), লোকান্তর (অন্য লোক)।

BCS Bangla Preparation

প্রত্যয় হচ্ছে এমন একটি অংশ যা শব্দের শেষে যোগ হয়ে শব্দটির অর্থ পরিবর্তন করে। যেমন, ধাতু হচ্ছে ক্রিয়ার যে অংশকে বিশ্লিষ্ট করা যায়, এবং প্রাতিপদিক হলো বিভক্তিহীন নাম শব্দ।

কারক ও বিভক্তি

  1. কর্মকারক: উদাহরণ – অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী, কথায় কথায় ছলচাতুরী
  2. করণ কারক: উদাহরণ – শাক দিয়ে মাছ ঢেকো না, গানে গানে মন ভরেছে
  3. অপাদান কারক: উদাহরণ – পাপ থেকে পুণ্য পৃথক, বিপদ থেকে বাঁচাও
  4. অধিকারণ কারক: উদাহরণ – আমরা রোজ স্কুলে যাই, এ জমিতে সোনা ফলে
  5. সম্প্রদান কারক: উদাহরণ – সৎপাত্রে কন্যা দান কর, আমায় একটু আশ্রয় দিন

Job Preparation Bangla

বাক্যের ক্ষুদ্রতম একক হচ্ছে শব্দ। বাক্য তিন ধরনের হয়ে থাকে:

  1. জটিল বাক্য: উদাহরণ – যিনি বিদ্বান, তিনি সর্বত্র আদরণীয়।
  2. সরল বাক্য: উদাহরণ – অপরাধী বলে শাস্তি তুমি পাবে।
  3. যৌগিক বাক্য: উদাহরণ – সত্যবাদী বলেই তাকে সকলে বিশ্বাস করে।

চাকরি পরীক্ষা প্রস্তুতি বাংলা ব্যকরণ- সন্ধি

সন্ধি ধ্বনিতত্ত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বাংলা ভাষায় যেসব পদের সাথে সন্ধি হয় না, তা হলো ক্রিয়া। উদাহরণ:

  • বিসর্গ সন্ধি: জলোচ্ছ্বাস = জল + উচ্ছ্বাস, প্রীতি = প্রতি + ইতি।
  • অন্তর্গত সন্ধি: বন্যার্ত = বন্যা + ঋত, পদ্ধতি = পদ + হতি।
  • পদার্থ সন্ধি: লবণ = লো + অন, অভ্যুদয় = অভি + উদয়।

পরিভাষা

  • Archetype = আদিরূপ
  • Annotation = টীকা
  • Affidavit = হলফনামা
  • Autobiography = আত্মজীবনী
  • Biography = কড়চা
  • Blockade = অবরোধ
  • Boycott = বর্জন
  • Cabinet = মন্ত্রিপরিষদ
  • Coup = অভ্যুত্থান
  • Cease Fire = অস্ত্র সংবরণ
  • Curfew = সান্ধ্য আইন
  • Sanction = মঞ্জুরি
  • Subjudice = বিচারাধীন
  • Understatement = ন্যূনোক্তি
  • Oxymoron = বিপরীতালঙ্কার

বিপরীত শব্দ সরকারি চাকরি প্রস্তুতি

  • আকুঞ্চন — প্রসারণ
  • আরোহণ — অবরোহণ
  • ঋজু — বক্র
  • ইদানীন্তন — তদানীন্তন
  • কুটিল — সরল
  • খরিদ — বিক্রয়
  • গ্রহীতা — দাতা
  • চ্যুত — স্থিত
  • জঙ্গম — স্থাবর
  • টানা — পোড়েন
  • দৃঢ় — শিথিল
  • নিষ্কৃতি — বন্ধন
  • ফাঁপা — নিরেট
  • হিত — অহিত
  • অনুগ্রহ — নিগ্রহ
  • অর্বাচীন — প্রাচীন
  • অধমর্ণ — উত্তমর্ণ
  • উন্মীলন — নিমীলন
  • উদ্যম — বিরাম

বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা প্রস্তুতি

  • নদী: তটিনী, সরিৎ, শৈবলিনী, তরঙ্গিণী, স্রোতঃস্বতী, নির্ঝরিণী, প্রবাহিণী, গাঙ, মন্দাকিনী, কূলবতী, স্রোতোবহা, কল্লোলিনী, কলম্বিনী।
  • সমুদ্র: সাগর, অর্ণব, জলধি, জলনিধি, উদধি, পয়োধি, পাথার, পারাবার, বারিধি, রত্নাকর।
  • চন্দ্র: চাঁদ, সুধাকর, শশাঙ্ক, শশধর, ইন্দু, নিশাপতি, নিশাকর, সুধাময়, শশী, বিধু, সোম, হিমাংশু।
  • সূর্য: আদিত্য, তপন, দিবাকর, দিনকর, ভাস্কর, ভানু, মার্তণ্ড, রবি, সবিতা, অর্ক, দিনেশ, কিরণমালী, বিভাকর, বিভাবসু, মিহির, আফতাব, বিবস্বান, প্রভাকর, অরুণ।
  • ফুল: পুষ্প, মঞ্জরি, কুসুম, রঙ্গন, সুমন, পুষ্পক, প্রসূন।
  • ইচ্ছা: অভিপ্রায়, অভিলাষ, আকাঙ্ক্ষা, বাসনা, স্পৃহা, মনোবাসনা, অভিরুচি, এষণা, আশ, প্রবৃত্তি, মনস্কাম, সাধ, মনোরথ, ঈপ্সা, কামনা, অভীপ্সা, প্রার্থনা, চাওয়া।

বিগত সালে আসা গুরুত্বপূর্ন বাগধারা

অরণ্যে রোদন = নিষ্ফল আবেদন

আগুন নিয়ে খেলা = ভয়ংকর বিপদ

আঠারো আনা = সমূহ সম্ভাবনা

আদা জল খেয়ে লাগা = প্রাণপণ চেষ্টা করা

ইলশে গুঁড়ি = গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি

উড়নচণ্ডী = অমিতব্যয়ী

রাশভারী = গম্ভীর প্রকৃতির

হাতের পাঁচ = শেষ সম্বল

হাড়হাভাতে = হতভাগ্য

ডুমুরের ফুল = দুর্লভ বস্তু

ঢিমে তেতালা = মন্থর

তুলসী বনের বাঘ = ভণ্ড

তীর্থের কাক = প্রতীক্ষারত

দাদ নেওয়া = প্রতিশোধ নেওয়া

ধরাকে সরা জ্ঞান করা = সকলকে তুচ্ছ ভাবা

এককথায় প্রকাশ গুরুত্বপূর্ন

নিন্দা করার ইচ্ছা = জুগুপ্সা

যা দীপ্তি পাচ্ছে = দেদীপ্যমান

পাখির ডাক = কূজন

সাদরে গ্রহণ = বরণ

হাতির গর্জন/ডাক = বৃংহণ/বৃংহিত

হরিণের চামড়া = অজিন

যা বলা হয়নি = অনুক্ত

যা সহজে পাওয়া যায় না = দুর্লভ বা দুষ্প্রাপ্য

একই গুরুর শিষ্য = সতীর্থ

বাঘের চামড়া = কৃত্তি

ক্ষমা করার ইচ্ছা = চিক্ষমিযা, তিতিক্ষা

ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি = ইতিহাসবেত্তা

সবশেষে

বিসিএস প্রস্তুতির জন্য বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের সিলেবাস এবং বিভিন্ন রিসোর্স খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিসিএস বাংলা সাহিত্য সিলেবাস, বিসিএস বাংলা বই, এবং প্রিলিমিনারি বাংলা ভাষা ও সাহিত্য pdf সহ বিভিন্ন প্রস্তুতিমূলক বই ও নোট শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় জ্ঞান সরবরাহ করে। এছাড়াও, বাংলা সাহিত্য ও ব্যাকরণের সঠিক জ্ঞান অর্জনের জন্য বিসিএস প্রিলিমিনারির জন্য নির্ধারিত বিষয়গুলোতে গভীর মনোযোগ দেয়া জরুরি। বিসিএস বাংলা সাহিত্য প্রশ্নাবলী ও সিলেবাস ভালোভাবে অধ্যয়নের মাধ্যমে পরীক্ষার জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করা যায়। বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য এই সমস্ত রিসোর্স শুধু প্রস্তুতির অংশ নয়, বরং বাংলা সাহিত্যের প্রতি আরও গভীর আগ্রহ এবং বোঝাপড়া বাড়াতে সহায়ক। আমাদের কোন টিউটোরিয়াল মিস করতে না চাইলে ফেসবুক ইউটিউবে ফলো করুন।

M@mun

Hasan Al Mamun is a dedicated teacher, blogger, and YouTuber who has achieved great success in his field. He was born to parents Shahjahan Topodar and Masrura Begum and grew up with a love for learning and exploration. After completing his Bachelor's degree, Hasan pursued a Master's degree in Accounting and excelled in his studies. He then began his career as a teacher, sharing his knowledge and passion for accounting with his students. In addition to teaching, Hasan is also an avid blogger and YouTuber, creating content that educates and inspires his viewers. His YouTube channel, "My Classroom," has grown to an impressive 240,000 subscribers, earning him a silver play button from YouTube. Hasan's interests include book reading, travelling, gardening, and writing, and he often incorporates these passions into his work. He strives to create an honest and supportive community in all of his endeavors, encouraging his followers to learn and grow alongside him. Overall, Hasan Al Mamun is a talented and dedicated individual who has made a significant impact in the fields of education, blogging, and content creation.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button