অধ্যবসায় রচনা সকল ক্লাসের জন্য। ১৫ ২০ ২৫ ৩০ পয়েন্ট pdf
অধ্যবসায় রচনাটি ৩য় শ্রেনি, ৪র্থ শ্রেণি, ৫ম শ্রেণি, ষষ্ঠ ও ৭ম শ্রেনি উপযোগী লেখা হয়েছে। ৩য় থেকে ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত অনেক সময় অধ্যবসায় রচনা না দিয়ে বলা হয় অধ্যবসায় সম্পর্কে ১০টি বাক্য লিখুন। আবার চাকরি কিংবা ভর্তি পরীক্ষাগুলোতে আসে অধ্যবসায় সম্পর্কে অনুচ্ছেদ লিখুন। বাংলা ২য়পত্র বিষয় থেকে অধ্যবসায় রচনাটি সহজ ভাষায় লিখা হয়েছে । ৩য় থেকে ৭ম শ্রেনি উপযোগী করে লেখা হয়েছে।
অধ্যবসায় রচনাটি সহজ ও সাবলীল ভাষায় লেখা হয়েছে। যেন, একবার পড়লেই মুখস্থ হয়ে যায়। অধ্যবসায় এর জায়গায় যদি আসে আদর্শ বিদ্যালয় তাহলেও রচনাটি লিখতে পারেন। Perseverance Essay is written for class- 3, 4, 5, 6 and 7.
অধ্যবসায় রচনা ক্লাস 6 7 8 9 10 11 12
ভূমিকা :
জীবনের প্রতি অধ্যায় / চাই দৃঢ় প্রত্যয়,
চাই ঘাত-প্রতিঘাত/লৌহকঠিন সত্য হৃদয়।’
কবিতার উক্ত ছত্রেই লুকিয়ে আছে অধ্যবসায়ের সারাংশ। বিখ্যাত দার্শনিক সক্রেটিস বলেছেন, ‘Our life is full of struggle.’ জীবনে সাফল্য লাভের একমাত্র হাতিয়ার হলো অধ্যবসায়। এটি মানুষের একটি মহৎ গুণ। তাই জগতে যে অধ্যবসায়ী সে-ই জীবনযুদ্ধে জয়ী হতে পারে । কোনো কাজে সাফল্য লাভের জন্য বারবার চেষ্টা করার নাম অধ্যবসায়। তাইতো কবির উচ্চারণ,
‘পারিব না এ কথাটি বলিও না আর/ একবার না পারিলে দেখ শতবার‘
কবির এ উদ্দীপনামূলক বাণীই সাহস যোগায় তাকে। সত্যিকার অর্থে কাজে বিফলতা সত্ত্বেও অসাধ্য কাজটি সুসম্পন্ন করার জন্য অবিচল উৎসাহ, দৃঢ় সংকল্প, অসীম ধৈর্য সবই অধ্যবসায়। অধ্যবসায় ছাড়া পৃথিবীতে কোনো মহৎ কাজই সাধিত হয় না । ডা. লুৎফর রহমানের উক্তি এ প্রসঙ্গে স্মরণীয়। তিনি বলেন, “সাধনার কোনো কোনো ব্যাপারে যদি প্রথমবারে ব্যর্থ মনোরথ হও, তবে তড়িৎ যেওনা-বারেবারে আঘাত কর, দুয়ার ভেঙে যাবে।’ আবার Try again and again. অর্থাৎ একেই বলে অধ্যবসায় ।
অধ্যবসায়ের প্রয়োজনীয়তা
উদ্যম ব্যতিরেকে জগতে কোনো কাজই সম্পন্ন হয় না। কবি কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ‘কেন পান্থ ক্ষান্ত হও, হেরি দীর্ঘ পথ / উদ্যম বিহনে কার পুরে মনোরথ?’ মানবজীবনে চলার পথে বাধাবিপত্তি আসবেই। এ বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে এগিয়ে যেতে হবে। রাতের ঘন অন্ধকার কাটার পরে সোনালি প্রভাত দেখা দেওয়া এক বাস্তবতা। পুনঃপুন চেষ্টা করার ফলে মানুষের ভাগ্যাকাশে তেমনি উদিত হয় সাফল্যের শুকতারা। জীবনের প্রথম ব্যর্থতাকে মনে করতে হবে সাফল্যের সোপান। ‘Failure is the pillar of success. জগতের কোনোকিছু অর্জন সাধনা ব্যতিরেকে সম্ভব নয়। চলার পথে যে জিনিস যত মূল্যবান, যত দুষ্প্রাপ্য, যত রহস্যময়, যত আকাঙ্ক্ষিত তাকে লাভ করার জন্য চাই তত বেশি পরিশ্রম, ধৈর্য ও সাধনা। এসবই হচ্ছে অধ্যবসায় নামক চরিত্র শক্তির একটি
বিন্দু। এর সাথে যখনই মানুষের অপরিসীম মনোবল বা ইচ্ছাশক্তি মিশ্রিত হয়, তখনই সে হতে পারে অধ্যবসায়ী। জগতে যেসব ব্যক্তি উন্নতি করে সুনাম অর্জন করেছেন, তারা সবাই অধ্যবসায়ী ছিলেন। বড় বড় শিল্পী, সাহিত্যিক, বৈজ্ঞানিক, সেনানায়ক, ধর্ম প্রবর্তক সবাই অধ্যবসায়ী ছিলেন। তারা বারবার ব্যর্থ হয়েও নিরলস পরিশ্রম করে অসীম ধৈর্য সহকারে নিজ নিজ আদর্শের পথে অগ্রসর হয়েছেন ।
মানব সভ্যতায় অধ্যবসায়
আজকের সভ্য জগৎ আমাদের পূর্বপুরুষদের অধ্যবসায়েরই ফসল। এ পৃথিবী একদিন ছিল মানুষের বাসের অনুপযোগী। মানুষ ছিল বনচর জন্তুর মতো। তখন তাদের ভাষা, পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র, নির্মাণ কৌশল ইত্যাদি
কোনোকিছুই ছিল না। মহান স্রষ্টার নিপুণ সৃষ্টি মানব অত্যন্ত সাধনা ও অধ্যবসায়ের গুণে আজ সভ্যতার চরম শিখরে আরোহণ করেছে। যুগ যুগ ধরে মনীষীদের সাধনালদ্ধ জ্ঞানের সমন্বয়ে আজ প্রকৃতি এসেছে মানুষের হাতের মুঠোয়। যাত্রা করেছে মানুষ গ্রহ থেকে গ্রহান্তরে।
ছাত্রজীবন ও অধ্যবসায়
Students are the future of the country and the nation. ছাত্ররাই দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ। ছাত্রজীবনই উন্নত ভবিষ্যতের সোপান। কিন্তু ছাত্রজীবনে যে পরিশ্রম করে না সে কখনো ভবিষ্যতে উন্নতি কামনা করতে পারে
না। ছাত্রজীবন বীজ বপনের মৌসুম। ছাত্রজীবন অধ্যবসায়ের জীবন। অধ্যবসায়ী ছাত্র অল্প মেধাসম্পন্ন হলেও জীবনে সে উন্নতি করতে পারে। আরবিতে আছে- ‘মান জাদ্দা ফাওয়াজাদা’ অর্থাৎ যে চেষ্টা করে সে-ই পায়। অধ্যবসায়ী ছাত্ররাই জীবনের গৌরবময় আসনে অধিষ্ঠিত হয়।
অধ্যবসায় ও প্রতিভা
প্রবাদ আছে- ‘Rome was not built in a day’. সুতরাং অবিশ্রান্ত শ্রম করবার সাধনাকে প্রতিভা বলে। আবার কেউ কেউ বলেন সহিষ্ণুতাই প্রতিভা। বৈজ্ঞানিক নিউটন বলেছেন—’লোকে আমাকে প্রতিভাবান বলে, কিন্তু আমি পরিশ্রম ব্যতীত কিছুই বুঝি না।’ মূলত প্রতিষ্ঠা হলো ধারালো অস্ত্রের মতো। তাকে যথার্থরূপে ব্যবহার করলে ধারের বৈশিষ্ট। ঠিক থাকে । আর ফেলে রাখতে অত্র এবং ধারের গুণ দুটোই নষ্ট হয়। তাই প্রতিভাকে অধ্যবসায়ের মাধ্যমে সক্রিয় রাখতে হয়।
অধ্যবসায়ীর জীবনাদর্শ
স্কটল্যান্ডের রাজা রবার্ট ব্রুস অধ্যবসায়ের এক জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত। তিনি ইংরেজ সৈন্যের সাথে যুদ্ধে বারবার পরাজিত হয়েও ইংরেজ বাহিনীকে পরাজিত করার বাসনা পরিত্যাগ করেননি। তিনি মাকড়সা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে শত্রুর
বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে জয়ী হলেন এবং স্কটল্যান্ডের ওপর অপ্রতিরোধ্য আধিপত্য বিস্তার করলেন। পৃথিবীতে বহু ব্যর্থতা, বস্তু পরাভব, বহু হতাশাকে শেষপর্যন্ত অতিক্রম করা সম্ভব হয়েছে অধ্যবসায়ের কল্যাণে। ফরাসি সম্রাট নেপোলিয়ন বোনাপার্ট দরিদ্র পরিবারে জন্ম নিয়ে সামান্য অবস্থা থেকে পরিশ্রম ও অধ্যবসায়ের গুণে ফরাসি জাতির রূপকার ও নির্মাতা হয়েছিলেন। তিনি বলেন ‘Impossible is a word only found in the dictionary of the fools’ ‘বোকাদের অভিধানেই শুধু অসম্ভব শব্দটি দেখা যায়।’ আমেরিকার আবিষ্কারক কলম্বাস, বিজ্ঞানী নিউটন, মনীষী কার্লাইল, ডালটন এরা সবাই অধ্যবসায়ের প্রকৃষ্ট উদাহরণ।
অধ্যবসায়ের মূল্য
আমাদের জীবনে অধ্যবসায়ের মূল্য অপরিসীম। অধ্যবসায় ছাড়া ব্যক্তি ও জাতীয় জীবনে কোনো উন্নতি,
সফলতা এবং সমৃদ্ধি অর্জন সম্ভব নয়। মানুষ অধ্যবসায়ী না হলে বিশ্বের এত উন্নতি আদৌ সম্ভব হতো না।
ব্যক্তিজীবনে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
ব্যক্তিজীবনে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব অত্যধিক। সব মানুষের শক্তি সমান নয়। কিন্তু সবাইকে উন্নত জীবনের সন্ধানে যেতে হয়। সেখানে যদি অধ্যবসায়ের যথার্থ প্রয়োগ করা যায় তবে শক্তির স্বল্পতা সাফল্যের পথে কোনো বাধা হয়ে দাঁড়ায় না। বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে অধ্যবসায় পৃথিবীর সব ক্ষেত্রেই অধ্যবসায়ের গুরুত্ব রয়েছে, তেমনি বিজ্ঞানের ক্ষেত্রেও অধ্যবসায়ের গুরুত্ব অপরিসীম।
বিজ্ঞানের প্রতিটি বড় বড় অবিষ্কারের পেছনেও অধ্যবসায়ের ভূমিকা রয়েছে। বৈজ্ঞানীদের অনেক পরিশ্রম, সাধনা ও অধ্যবসায়ের ফলেই তারা আবিষ্কার করতে পেরেছেন নতুন কিছু। অধ্যবসায়হীন ব্যক্তির পরিণাম যাদের জীবনে অধ্যবসায় নেই, তাদের জীবন ব্যর্থতায় পূর্ণ। যেকোনো কাজ প্রাথমিক অবস্থায় কঠিন মনে হয়। কিন্তু দৃঢ়সংকল্প নিয়ে কাজে অগ্রসর হলে হাজারও বাধা অতিক্রম করা সম্ভব। অধ্যবসায়হীন মানুষ জীবনে সাফল্য লাভ করতে পারে না। একসময় তাদের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যায়। একমাত্র অধ্যবসায়ের গুণেই মানুষ পৃথিবীতে অমরত্ব লাভ করতে পারে ।
জাতীয় জীবনে অধ্যবসায়
জাতীয় জীবনে অধ্যবসায়ের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। কোনো জাতি যদি অধ্যবসায়ী হয়, তবে সে
জাতি অবশ্যই মর্যাদার শীর্ষে অবস্থান করবে। যেমন : জাপান একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ হয়েও পৃথিবীর একটি উন্নত দেশ . হিসেবে পরিচিত, যা সম্ভব হয়েছে অধ্যবসায়ের দ্বারা। যে জাতি যত বেশি অধ্যবসায়ী, সে জাতি ততো বেশি উন্নত। বাঙালি জাতির অধ্যবসায়ের ফসল হচ্ছে গৌরবোজ্জ্বল স্বাধীনতা ।
অধ্যবসায়ী ব্যক্তির সম্মান
অধ্যবসায়ী ব্যক্তি সমগ্র জাতির সম্পদ। অধ্যবসায়ী ব্যক্তিকে জাতি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ রাখে যুগের পর যুগ, জানায় বিনম্র সম্মান । যেমন : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম অধ্যবসায়ের মাধ্যমে সমগ্র জাতির কাছে স্মরণীয় ।
অধ্যবসায় জীবনের চিরায়ত সংগ্রামী শক্তি
কোনো কাজে অধ্যবসায়ী হওয়া মানে জীবন দিয়ে সংগ্রাম করা। জীবনের প্রতিটি কর্মে অধ্যবসায় ও সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জনের পথরেখা আমাদের সামনে হাজির হবে।
মানুষের সংগ্রাম ও সভ্যতার ক্রমবিকাশ
আদিম যুগে মানুষ ছিল গুহাবাসী, কিন্তু সেই গুহাবাসী মানুষের নিরলস পরিশ্রম ও চিন্তাভাবনায় এবং কঠোর অধ্যবসায়ের মাধ্যমে আজ আমাদের সামনে হাজির হয়েছে এক আধুনিক বিশ্ব। আমাদের কাছে পৌঁছে দিয়েছে এক চলমান, স্বাচ্ছন্দ্যময় জীবন ।
সংগ্রামের লক্ষ্য জীবনের সাফল্য
প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে নির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকা উচিত। শুধু লক্ষ্য থাকলেই হবে না, তাকে ধরে নিতে হবে জীবনের লক্ষ্যে পৌঁছানো মানে সংগ্রামের সাগর পাড়ি দিয়ে কূল খুঁজে পাওয়া । তাই জীবনের লক্ষ্য অর্জন করতে হলে
সংগ্রামের পথ পাড়ি দিতে হবে।
সংগ্রামের জয়-পরাজয়
মানবজীবনের যেমন সংগ্রাম আছে, তেমনি আছে জয়-পরাজয়। আর এটাই স্বাভাবিক যে মানুষ খুব
সহজেই কোনো সংগ্রামে জয়ী হতে পারে না। তাই বলে হাল ছেড়ে দিলে চলবে না। বরং জয়ের জন্য সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে। তাহলেই কেবল জয়লাভ করা সম্ভব।
ব্যর্থতায় সাফল্যের চাবিকাঠী
জীবনে যেমন সফলতা আছে, তেমনি আছে ব্যর্থতা, আর ব্যর্থতাই হলো সফলতা লাভের সোপান । কোনো কাজে ব্যর্থ হয়ে মানুষকে ধৈর্য হারালে চলবে না বরং বারবার অধ্যবসায়ের মাধ্যমে সফলতা অর্জন করা সম্ভব। কারণ ব্যর্থতাই সাফল্যের মূল ।
সাধারণ মানুষের জীবনে অধ্যবসায়
আমরা জন্মের সময় সাধারণ মানুষ হিসেবে জন্মগ্রহণ করি। কিন্তু কর্মময় পৃথিবীর বুকে বেঁচে থাকতে হলে অধ্যবসায়ী হতে হবে । তাই আমাদের মতো প্রত্যেকটি সাধারণ মানুষের অধ্যবসায়ী হওয়া উচিত।
অধ্যবসায়ের দৃষ্টান্ত
ধৈর্যশীল ও অধ্যবসায়ী ব্যক্তিরাই মানবজীবনকে সার্থক করতে পারেন, জীবনকে করে তুলতে পারেন সাফল্যমণ্ডিত। যারা অধ্যবসায়ী তারা জীবনের শত বাধাবিপত্তিকে পিছনে ফেলে সামনে এগিয়ে গেছেন। তারা শোষকের রক্তচক্ষু ও শাসনে ভীত হননি। তারা ত্যাগে ও ধৈর্যে ছিলেন অতুলনীয়। এমনই কয়েকজন হলেন হযরত মুহম্মদ (স.), গৌতম বুদ্ধ। সাহিত্য-শিল্প প্রভৃতি ক্ষেত্রে ম্যাক্সিম গোর্কি, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম সবাই ছিলে অধ্যবসায়ী। বিজ্ঞানের ক্ষেত্রেও বিজ্ঞানী গ্যালিলিও, লুইপাস্তুর, নিউটন, মাদামকুরি, আইনস্টাইন সবার জীবন পর্যালোচনা করলে দেখা যায় তাঁরা ব্যক্তিগত জীবনে অধ্যবসায়ী ছিলেন।
উপসংহার
কথায় আছে- ‘A man’s best friend is his ten fingers’. তাইতো অধ্যবসায়ই বিশ্বের সব তোরণ খুলে দেয় । সেজন্য অধ্যবসায়কে আমাদের সবার আঁকড়ে ধরা উচিত। কেননা অধ্যবসায়ের গুণেই ছেঁড়া ন্যাকড়ার পৃথিবী আজ সোনার পুতুলে রূপ নিয়েছে। অধ্যবসায়ের জন্য চাই আত্মবিশ্বাস ও সুদৃঢ় মনোবল। পরিশেষে, আমাদের মন্ত্র হওয়া উচিত ‘ভেঙ্গে যাবে বাঁধন/ ভাঙবে না তবু প্রত্যয় সাধন ভাঙবে না কভু সৃজন মনন ।/ ধিক! শত প্রলয় মহা প্রলয় দীপ্ত বাহুতে উড়াও আজি/ আত্মার মহাবিজয়।
আরো কিছু গুরুত্বপূর্ন রচনা
- মানব কল্যাণে বিজ্ঞান রচনা
- আমাদের বিদ্যালয় রচনা
- আমার প্রিয় খেলা ক্রিকেট
- স্বদেশপ্রেম রচনা
- দর্শনীয় স্থান রচনা
- আমাদের গ্রাম রচনা
সবশেষে
অনেকেই অধ্যবসায় রচনা pdf চেয়েছেন। অধ্যবসায় রচনা class 8, আদর্শ গ্রাম রচনা ক্লাস ২, আদর্শ গ্রাম অনুচ্ছেদ রচনা, অধ্যবসায় রচনা ৩য় শ্রেণি, অধ্যবসায় রচনা ক্লাস 6, অধ্যবসায় রচনা class 10 সহ সকল চাহিদার পূরন হবে এই পোস্ট। মাই ক্লাসরুম ফেসবুক পেজ এখানে
যেভাবে খুজে পাবেন: অধ্যবসায় রচনা সহজ ভাষায় ২০০ শব্দ, ৩০০ শব্দ, ৪০০ শব্দ, ৪৫০ শব্দে লেখা হয়েছে। বিভিন্ন ক্লাসের জন্য ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গিকে রচনাটি লেখা হয়েছে। অধ্যবসায় রচনাটি ৬ষ্ঠ ৭ম ও ৮ম শ্রেণির জন্য ১৫ পয়েন্ট ২০ পয়েন্ট করে লেখা হয়েছে। ৯ম ১০ম ১১শ ও ১২শ ক্লাসের জন্য ২৫ পয়েন্ট ও ৩০ পয়েন্ট করে লেখা হয়েছে। অনেকে অধ্যবসায় রচনা pdf ডাউনলোড করতে চান। আপনি মাই ক্লাসরুম থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন না। ধন্যবাদ।