চরিত্র গঠন রচনা। Class 3 4 5 6 7 8 । ১৫-৩০ পয়েন্ট
চরিত্র গঠন রচনাটি ৩য় শ্রেনি, ৪র্থ শ্রেণি, ৫ম শ্রেণি, ষষ্ঠ ও ৭ম শ্রেনি উপযোগী লেখা হয়েছে। ৩য় থেকে ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত অনেক সময় চরিত্র গঠন রচনা না দিয়ে বলা হয় চরিত্র গঠন সম্পর্কে ১০টি বাক্য লিখুন। আবার চাকরি কিংবা ভর্তি পরীক্ষাগুলোতে আসে চরিত্র গঠন সম্পর্কে অনুচ্ছেদ লিখুন। বাংলা ২য়পত্র বিষয় থেকে চরিত্র গঠন রচনাটি সহজ ভাষায় লিখা হয়েছে । ৩য় থেকে ৭ম শ্রেনি উপযোগী করে লেখা হয়েছে।
চরিত্র গঠন রচনাটি সহজ ও সাবলীল ভাষায় লেখা হয়েছে। যেন, একবার পড়লেই মুখস্থ হয়ে যায়। চরিত্র গঠন এর জায়গায় যদি আসে আদর্শ বিদ্যালয় তাহলেও রচনাটি লিখতে পারেন। Good Character essay is written for class- 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9, 10
চরিত্র গঠন রচনা
ভূমিকা: চরিত্র ‘মানবজীবনের এক অমূল্য সম্পদ। কোনো মানুষকে সমাকরূপে বুঝতে পারা যায় তার চরিত্র দিয়ে। চরিত্রবলে বলীয়ান মানুষেরাই পৃথিবীকে সত্য-সুন্দরের পথ দেখিয়ে যেতে পারেন। মানুষের বাক্য, চিন্তা ও কর্মের যে পবিত্রভাব তাকে ন্যায়ের পথে, সত্যের পথে, সুন্দরের পথে পরিচালিত করে, তা-ই সচ্চরিত্র। চরিত্রবান একজন মানুষ তার চরিত্রের মহৎগুণ ও উন্নত বৈশিষ্ট্যের জন্য সকলের শ্রদ্ধার পাত্র হিসেবে চিহ্নিত হন। সচ্চরিত্রের মানুষদেরকেই সকলে মনে রাখে। তাই মানবজীবনে চরিত্রগঠনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
চরিত্র কি?
মানুষের বহু গুণের সমন্বিত রূপ হলো চরিত্র। মৃততা, ন্যায়পরায়ণতা, সরলতা, শিষ্টতা, বিনয়, দয়া, সংযম প্রভৃতি মহৎ মানবীয় গুণের সমষ্টিই চরিত্র। ‘চরিত্র’ শব্দটির আভিধানিক অর্থ দাঁড়ায়- প্রকৃতি, স্বভাব, আচরণ, সদগুণ, সদাচার, উন্নত আদর্শ বা সুনীতি। বিশেষ অর্থে – শিক্ষা, সংস্কৃতি ও সমাজ অনুমোদিত সুন্দর ব্যবহার। ‘চরিত্র’ শব্দের ইংরেজি প্রতিশব্দ হচ্ছে ‘Character’। ‘Character’ শব্দটি মূলে ছিল গ্রিক। এর অর্থ হলো ‘চিহ্ন’। এর মধ্যে রয়েছে গতিময়তার ইঙ্গিত। একজন সচ্চরিত্রের মানুষ তার চরিত্রগুণে অন্যদেরকেও সৎপথে পরিচালিত করেন।
যিনি চরিত্রবান, তিনি কখনো সত্যভ্রষ্ট হন না, অন্যায়কে প্রশ্রয় দেন না, ক্লোপে আত্মহারা হন না, কখনো কারো সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন না। তিনি সবসময়ই মানুষকে ভালোবাসার চোখে দেখেন। তাই চরিত্রই মানুষের মনুষ্যত্বের পরিচায়ক। ইংরেজ লেখক স্যামুয়েলস স্মাইলস তাঁর প্রবন্ধে বলেছেন- “The crown and glory of life is character”। স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন, “টাকায় কিছু হয় না, নামযশে কিছু হয় না, বিদ্যায় কিছু হয় না, চরিত্রই বাধা-বিঘ্নের বজ্রদৃঢ় প্রাচীর ভেদ করতে পারে।”
উত্তম চরিত্রের লক্ষণ
মানুষের অসংখ্য গুণের সমাবেশ ঘটে তার চরিত্রে। ন্যায়-নিষ্ঠা, শ্রদ্ধা-ভক্তি, সততা-সংযম, প্রভৃতি সদাচার ও গুণাবলি সচ্চরিত্রের লক্ষণ। চরিত্রবান ব্যক্তিরা কখনোই আদর্শচ্যুত হন না। তারা মিথ্যা দম্ভ প্রকাশ করেন না। ক্রোধে আত্মহারা হওয়া, অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়া, নিষ্ঠুর আচরণ করা, ঈর্ষান্বিত হওয়া কোনো চরিত্রবান ব্যক্তির কাজ নয়। সৎ, ন্যায়পরায়ণ, সদালাপী ব্যক্তিই সমাজে চরিত্রবান হিসেবে বিবেচিত হন।
সচ্চরিত্র ও দুশ্চরিত্র এই দুই দিক রয়েছে চরিত্রের। সচ্চরিত্রের ব্যক্তিদের মধ্যে সমাজের হিতকর গুণাবলির সমাবেশ ঘটে। আর অকল্যাণকর গুণের সমাবেশে মানুষ দুশ্চরিত্র হয়ে ওঠে। একজন মহৎ চরিত্রের মানুষ অন্যদেরকে সহজেই আকৃষ্ট করতে পারেন এবং পরিবর্তিত করতে পারেন। ফুলের সৌরভ যেমন চারদিকে ছড়িয়ে মানবহৃদয়কে মোহিত করে, তেমনই মহৎ চরিত্রের সৌন্দর্য সবার মন আকৃষ্ট করে এবং সবার হৃদয়ে একটা শ্রদ্ধা ও মর্যাদার আসন লাভ করতে সমর্থ হয়। চরিত্রবান ব্যক্তি পরম আত্মসংযমী।
তিনি নিজ কর্তব্য পালনে সবসময় করেন না। চরিত্রবান ব্যক্তিরা জিতেন্দ্রিয় ও ভক্তিপরায়ণ হয়ে থাকেন। ন্যায়বিচার, পরহিত ব্রত, মানবকল্যাণবোধ, শিষ্টাচার, সময়ানুবর্তিতা, সহিষ্ণুতা, শৃঙ্খলাবোধ, অহিংসা, ভালোবাসা, সরলতা, সৌজন্য, কৃতজ্ঞতাবোধ, নির্ভরযোগ্যতা, ধৈর্য, সততা, সাহস, কোমলতা, আনুগত্য, প্রফুল্লতা, মানবপ্রেম, সমাজপ্রেম, দেশপ্রেম, উদারতা, অসাম্প্রদায়িকতা ইত্যাদি সচ্চরিত্রের লক্ষণ। এগুলোর সমাবেশে গড়ে ওঠে চরিত্রবান মানুষেরা এবং সমাজ হয় সুন্দর ও বসবাসযোগ্য।
চরিত্র গঠনের সময়
শিশুকাল থেকেই মানুষ ভালো-মন্দ শিখতে শুরু করে। ছোটবেলা থেকে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত মানুষের চরিত্র ক্রমাগত আরো উন্নতরূপে গড়ে তোলার সময় মানুষের জীবনের বিচিত্র অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষণীয় দিকগুলো গ্রহণ করে তা চর্চা করার মধ্য দিয়ে চরিত্রের বিকাশ ঘটে। অর্থাৎ পুরো জীবনটাই চরিত্র গঠনের সময়।
চরিত্রগঠনের প্রয়োজনীয়তা
মানুষের জীবনে চরিত্রগঠনের গুরুত্ব অপরিসীম। চরিত্রের শক্তিতেই মানুষ হতে পারে বিশ্ববরেণ্য ও চিরস্মরণীয়। পৃথিবী চিরকালই উন্নত চরিত্রের মানুষকে স্মরণ করে। কিন্তু যারা অসৎ ও কুপথে জীবনকে পরিচালিত করে, তারা হয় ঘূর্ণিত। সমাজে তাদের গ্রহণযোগ্যতা থাকে না।
বিদ্যা বা জ্ঞানার্জনের সাথে চরিত্রগঠনের সম্পর্ক রয়েছে। সাধারণত বিধান ব্যক্তিরা চরিত্রবান হন। কিন্তু ‘যে ব্যক্তি বিদ্বান, কিন্তু চরিত্রবান নয়, তাকে সর্বদা পরিত্যাগ করাই শ্রেয়। তাই প্রবাদ আছে- “দুর্জন বিদ্বান হইলেও পরিত্যাজ্য।” কারণ, বিদ্বান ব্যক্তি দুশ্চরিত্রের হলে তার দ্বারা সমাজ বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। একজন ব্যক্তি অভাবগ্রস্ত থাকলেও উন্নত চরিত্রের গুণে মানুষের শ্রদ্ধার পাত্রে পরিণত হতে পারেন।
সিনেকা বলেছেন, “অভাবের যার স্বভাব ঠিক থাকে, সেই যথার্থ চরিত্রবান।” যারা দেশ ও সমাজের কল্যাণের কথা ভাবেন, তারা যদি সচ্চরিত্রের অধিকারী না হন, তবে তাদের দ্বারা কল্যাণ হয় না। তাই চরিত্রগঠনের প্রতি আমাদের যত্নশীল হওয়া প্রয়োজন।
চরিত্রগঠনের উপায়
মানুষ সামাজিক জীব। তাই পরস্পর মিলেমিশে বসবাস করার মাধ্যমে পারস্পরিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সমাজের বিভিন্ন পরিসরে চলাফেরা করতে গিয়ে একজন মানুষের চরিত্র গড়ে ওঠে। সারা জীবনই চরিত্র গঠনের সময়। মিসেস ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেন্ট বলেছেন, “চরিত্রগঠনের কাজ শিশুকাল থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত চলতে থাকে।” লোভ, লালসা ও অসৎ প্রবৃত্তির নানা কুপ্রলোভন মানুষকে পাপের পথে টানে।
এসব পাপের পথ পরিহার করে লোভকে জয় করার শক্তি অর্জন করে চরিত্রবানের আদর্শকে মশাল হিসেবে জ্বালিয়ে উন্নততর ও মহৎ জীবনসাধনায় নিযুক্ত হ’লেই সচ্চরিত্র গঠনে এগিয়ে যাওয়া যায়। আর চরিত্রগঠনের জন্য আমৃত্যু সাধনা করতে হবে। ইংরেজিতে একটি প্রবাদ প্রচলিত আছে— “When money is lost, nothing is lost. When health is lost, something is lost. When character is lost, everything is lost.” অর্থাৎ, টাকা হারালে টাকা অর্জন করা যায়, স্বাস্থ্য হারালে তাও পুনরুদ্ধার করা যায়, কিন্তু চরিত্র হারালে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
‘মনুষ্যত্ব’ অর্জনের সাধনায় চরিত্রগঠন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের দুঃখ, কষ্ট, আনন্দ-ভালোবাসা, সবকিছুর মধ্যে উদারভাবে নিজেকে বিলিয়ে দিতে পারার মধ্যে রয়েছে উন্নত চরিত্রগঠনের পথ। জগতের কল্যাণসাধনায় প্রতিনিয়ত কঠিন পথ পাড়ি দিতে পারে যারা, তারাই সত্যিকারের চরিত্রবান মানুষ হয়ে ওঠেন।
চরিত্রগঠনে পরিবারের ভূমিকা
জন্মসূত্রে চরিত্র অর্জিত হয় না। ক্রমাগত চর্চার মধ্যে দিয়েই একজন মানুষের চরিত্র গড়ে ওঠে। আর এর জন্য প্রয়োজন সচেতন প্রয়াস ও সদিচ্ছা। শৈশব এবং বাল্যকালই হলো চরিত্রগঠনের উপযুক্ত সময়। পরিবার ও সমাজ চরিত্রগঠনের অন্যতম ক্ষেত্র। সাধারণত মা-বাবা ও অন্যদের সাহচর্য ও আদর্শ অনুসারে শিশুর চরিত্র গঠিত হয়ে থাকে। শিশু স্বভাবতই কোমল হৃদয়ের অধিকারী এবং অনুকরণপ্রিয়। তাই শৈশবে যেসব গুণ ও অভিজ্ঞতা সে অর্জন করে, তা-ই তার চরিত্রে স্থায়ী রূপ লাভ করে। সুস্থ-সুন্দর পরিবেশে শিশু প্রতিপালিত হলে তার চরিত্র সুন্দর হয়। পারিবারিক জীবনে শিশুর চরিত্রগঠনে মাতাপিতার ভূমিকা অপরিসীম।
বাল্যকালে শিশুর সুশিক্ষার ব্যবস্থা করা, চরিত্রবান ব্যক্তির সঙ্গে চলাফেরা করতে দেওয়া, মহৎ ব্যক্তির জীবনাদর্শ অনুসরণ করতে অনুপ্রাণিত করা কুসংসর্গে মিশতে না দেওয়া—এসব বিষয়ের প্রতি মাতা-পিতাকে সর্বদাই সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। অহংকার, মিথ্যাচার, অসাধুতা, হিংসা-বিদ্বেষ প্রভৃতির প্রতি শিশুর মনে ঘৃণাবোধ সৃষ্টি করতে হবে। সততা, ন্যায়পরায়ণতা, দানশীলতা, শিষ্টাচার, অধ্যবসায় ইত্যাদি মহৎ গুণের শিক্ষা দিতে হবে। শিশুর সার্বিক বিকাশে এবং চরিত্রগঠনে পরিবার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে থাকে।
চরিত্রগঠনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভূমিকা
শিশুকাল থেকে বাল্যকাল এবং তারও পরে সুদীর্ঘ সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নকালে একজন শিশু বা বাল্যবয়সের মানুষের চরিত্র বিকশিত হয়। পারিবারিক পরিবেশের বাইরে চরিত্রগঠনে, বিদ্যাপীঠের ভূমিকা অপরিসীম। একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষাব্যবস্থা, শৃঙ্খলা, সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার্থীদের মানসগঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। শিক্ষার্থীর চরিত্রে মহৎ আদর্শ ও মহৎ গুণাবলির বিকাশ ঘটানো শিক্ষকের শিক্ষাদানের অন্যতম লক্ষ্য। তাই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো চরিত্রগঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
চরিত্রগঠনে পরিবেশের ভূমিকা
মানুষের চারপাশের পরিবেশ তার জীবনাচরণ তথা চরিত্রকে প্রভাবিত করে। সুন্দর সামাজিক পরিবেশ শিশুর বিকাশকে ত্বরান্বিত করে। প্রতিকূল বা খারাপ পরিবেশে শিশুরা ভালো চরিত্রের অধিকারী হতে পারে না। চরিত্রগঠনে তাই পরিবেশের ভূমিকাও বিবেচ্য।
মহৎ চরিত্রের দৃষ্টান্ত
পৃথিবীতে চরিত্রবলে বলীয়ান মানুষেরাই চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। কোনো প্রকার লোভ-লালসা তাদেরকে সত্যের পথ থেকে বিচ্যুত করতে পারেনি। মহানবি হযরত মুহম্মদ (স.) ছিলেন মহৎ চরিত্রের অধিকারী। সমাজের অন্যায়, অসত্য ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে তিনি আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন।
যিশুখ্রিষ্ট, গৌতম বুদ্ধ, নানক প্রমুখ মহৎ ব্যক্তিরা ছিলেন উত্তম চরিত্রের অধিকারী। বিদ্যাসাগর, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ, মহাত্মা গান্ধী, নেতাজি সুভাষ বসু, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্, মওলানা ভাসানীর মতো মানব্রতী, সমাজব্রতী মহাপ্রাণ সবাই ছিলেন উন্নত ও মহৎ চরিত্রের অধিকারী। মহৎ চরিত্রের এই মানুষদের স্মরণ করে এখনো মানুষ অশ্রু ফেলে। তাই কবি বলেছেন— “এমন জীবন তুমি করিবে গঠন, মরণে হাসিবে তুমি কাঁদিবে ভুবন।”
উপসংহার
পৃথিবীজুড়ে আজ এক অশুভ ছায়া বিস্তার লাভ করছে। মূল্যবোধের অবক্ষয়, অপসংস্কৃতির জোয়ার শিশু-কিশোরদের স্বাভাবিক চরিত্রগঠনের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। এ অবস্থায় সবর্ত্র চাই নবশক্তির নবজাগরণ। চরিত্রগঠনের মাধ্যমে তা সম্ভব। নতুন দিনের প্রজন্মকে চরিত্রের সাধনায় উত্তীর্ণ হতে হবে। তাহলেই দেশ ও জাতির সর্বাঙ্গীণ কল্যাণ নিশ্চিত হওয়া সম্ভব।
আরো কিছু গুরুত্বপূর্ন রচনা:
- মানব কল্যাণে বিজ্ঞান রচনা
- আমাদের বিদ্যালয় রচনা
- বর্ষাকাল রচনা
- আমাদের গ্রাম রচনা
- আমাদের জাতীয় পতাকা রচনা
সবশেষে
অনেকেই চরিত্র গঠন রচনা pdf চেয়েছেন। চরিত্র গঠন রচনা class 8, আদর্শ গ্রাম রচনা ক্লাস ২, আদর্শ গ্রাম অনুচ্ছেদ রচনা, চরিত্র গঠন রচনা ৩য় শ্রেণি, চরিত্র গঠন রচনা ক্লাস 6, চরিত্র গঠন রচনা class 10 সহ সকল চাহিদার পূরন হবে এই পোস্ট। মাই ক্লাসরুম ফেসবুক পেজ এখানে
যেভাবে খুজে পাবেন: চরিত্র গঠন রচনা সহজ ভাষায় ২০০ শব্দ, ৩০০ শব্দ, ৪০০ শব্দ, ৪৫০ শব্দে লেখা হয়েছে। বিভিন্ন ক্লাসের জন্য ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গিকে রচনাটি লেখা হয়েছে। চরিত্র গঠন রচনাটি ৬ষ্ঠ ৭ম ও ৮ম শ্রেণির জন্য ১৫ পয়েন্ট ২০ পয়েন্ট করে লেখা হয়েছে। ৯ম ১০ম ১১শ ও ১২শ ক্লাসের জন্য ২৫ পয়েন্ট ও ৩০ পয়েন্ট করে লেখা হয়েছে। অনেকে চরিত্র গঠন রচনা pdf ডাউনলোড করতে চান। আপনি মাই ক্লাসরুম থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন না। ধন্যবাদ।