রচনা

দেশ ভ্রমণ শিক্ষার অঙ্গ রচনা। Class 5 6 7 8 9 10। দেশ ভ্রমন রচনা

দেশ ভ্রমন রচনাটি ৩য় শ্রেনি, ৪র্থ শ্রেণি, ৫ম শ্রেণি, ষষ্ঠ ও ৭ম শ্রেনি উপযোগী লেখা হয়েছে। ৩য় থেকে ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত অনেক সময় দেশ ভ্রমন রচনা না দিয়ে বলা হয় দেশ ভ্রমন সম্পর্কে ১০টি বাক্য লিখুন। আবার চাকরি কিংবা ভর্তি পরীক্ষাগুলোতে আসে দেশ ভ্রমন সম্পর্কে অনুচ্ছেদ লিখুন। বাংলা ২য়পত্র বিষয় থেকে দেশ ভ্রমন রচনাটি সহজ ভাষায় লিখা হয়েছে । ৩য় থেকে ৭ম শ্রেনি উপযোগী করে লেখা হয়েছে।

দেশ ভ্রমন রচনাটি সহজ ও সাবলীল ভাষায় লেখা হয়েছে। যেন, একবার পড়লেই মুখস্থ হয়ে যায়। দেশ ভ্রমন এর জায়গায় যদি আসে আদর্শ বিদ্যালয় তাহলেও রচনাটি লিখতে পারেন। Country travel education essay is written for class- 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9, 10

ভূমিকা:

বিশাল এই পৃথিবীর হয়তো একটি ছোট কোণে আমাদের বসবাস। কত বিচিত্র শোভা আর বিস্ময়ে ভরা বিশ্বচরাচর। প্রতিনিয়ত সৃষ্টি হচ্ছে নতুন সৌন্দর্য। প্রকৃতির মাঝে পাখির কলতানে যেন তারই গুণগান। প্রতিদিনের ব্যস্ত জীবনের একঘেয়েমি দূরীভূত হতে পারে এমন সৌন্দর্য ও রহস্যের মধ্যে ডুবে যেতে পারলে। আর সে জন্যই জীবনে দেশভ্রমণের প্রয়োজন রয়েছে। দেশভ্রমণের মাধ্যমেই মানুষ বৈচিত্র্যের সন্ধান পায়, খুঁজে পায় অসীম আনন্দের উৎস। তখন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতো মন গেয়ে উঠতে চায়—

‘আকাশ ভরা সূর্য-তারা, বিশ্বভরা প্রাণ,
তাহারি মাঝখানে আমি পেয়েছি মোর স্থান,
বিস্ময়ে তাই জাগে আমার গান ॥
জানার মাঝে অজানারে করেছি সন্ধান,
বিস্ময়ে তাই জাগে আমার গান ॥’

মানুষের কৌতূহল:

আদিম সমাজ থেকেই মানুষের মধ্যে অজানাকে জানার কৌতূহল চলে আসছে। পরিচিত পরিবেশের বাইরে অপরিচিত জগৎকে দেখার আকুলতা মানবমনের এক চিরন্তন স্বভাব। মানুষের বৈচিত্র্যপিপাসু মন সবসময়ই নতুনত্বের প্রয়াসী। অজানা সৌন্দর্য, নতুন পরিবেশ, বৃহৎ পৃথিবী মাঝে মাঝে আমাদের আহ্বান জানায়। মুক্তবিহঙ্গের মতো মন তখন ছুটে যেতে চায় সংসারের সংকীর্ণ সীমানা ছেড়ে অপরিচিত, অবারিত, অদেখা কোনো মুক্তির রাজ্যে।

বিপুলা পৃথিবীর পথে-প্রান্তরে, নগরে-রাজ্যে ছড়িয়ে আছে কত অদেখা সৌন্দর্য, কত অজানা বিস্ময়। সে বৃহতের আহ্বানে মানুষ ছুটে যায় দেশ থেকে দেশান্তরে। প্রতিদিনের জীবনে সে অজানাকে জানার আগ্রহই মানুষকে গমন করতে শিখিয়েছে অরণ্যপথে, সমুদ্রপথে, উঁচু পর্বতশৃঙ্গে, বৃক্ষহীন মরুপ্রান্তরে, বরফঢাকা মেরুপ্রদেশ প্রভৃতি জায়গায়। অজানাকে জানার যে কৌতূহল মানুষের মধ্যে, তা কাব্যের ভাষায় সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে—

“বিপুলা এ পৃথিবীর কতটুকু জানি
দেশে দেশে কত না নগর রাজধানী
মানুষের কত কীর্তি, কত নদী গিরি সিন্ধু মরু
কত না অজানা জীব, কত না অপরিচিত তরু
রয়ে গেল অগোচরে।”

সভ্যতার বিকাশে ভ্রমণ:

প্রাচীন সভ্যতার উৎপত্তির মূলে রয়েছে ভ্রমণ। আদিম সমাজে মানুষের খাদ্য সংগৃহীত হতো দলবদ্ধভাবে ভ্রমণ করে। পশু শিকারের মাধ্যমে মানুষ খাদ্য সংগ্রহ করতো। পরবর্তীকালে কৃষির উদ্ভব, আগুন আবিষ্কার, অস্ত্রের আবিষ্কার প্রভৃতি মানুষের সভ্যতাকে আরো উন্নত করেছে।

তবে ভ্রমণ বা স্থানান্তর ছাড়া তা সম্ভব হতো না। তারা বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে সমুদ্রপথে জাহাজ চালনা করে হাজির হতো নতুন ভূখণ্ডে। পশুপালকেরা নতুন তৃণভূমির সন্ধানে গবাদিপশু বা মেষপাল নিয়ে হাজির হতো নতুন তৃণপ্রান্তরে। এভাবে বহু প্রাচীনকালে নীলনদ, টাইগ্রিস, ইউফ্রেটিস, সিন্ধু, গঙ্গা, হোয়াংহো প্রভৃতি নদ-নদীর উপত্যকায় গড়ে উঠা সভ্যতার মূলে রয়েছে ভ্রমণ। পরিবর্তীকালে নতুন নতুন দেশ ও ভূখণ্ডের আবিষ্কার মানুষের সভ্যতাকে করেছে আরো গতিশীল।

আধুনিককালে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রগতি আমাদের ভ্রমণেচ্ছাকে আরো সহজে বাস্তবে রূপ দিতে পারছে। অল্প সময় নিয়েই এখন মানুষ বহু দূর-দূরান্ত ঘুরে আসতে পারে। অবলোকন করতে পারে সৌন্দর্যের নানা ভাণ্ডারকে। এভাবে ঘটে যাচ্ছে সভ্যতার বিকাশ। নতুন অর্জিত জ্ঞান পরবর্তী বিকাশের পথকে আরো মুক্ত করে দিচ্ছে। এ জন্যই সভ্যতা সর্বদা বিকাশমান।

শিক্ষার অঙ্গ হিসেবে দেশ ভ্রমণ

মানুষের শিক্ষা অর্জনের একটি অন্যতম উপায় হলো দেশভ্রমণ। শুধু বই পড়ে মানুষের জ্ঞান পরিপূর্ণ হয় না। যথার্থ জ্ঞান অর্জন করতে হলে প্রত্যক্ষভাবে দেখার ও জানার প্রয়োজন হয়। দেশভ্রমণের মাধ্যমে মানুষ সেই সুযোগ পেয়ে থাকে। মানুষ যখন পঠিত ইতিহাস ভূগোলের বাইরে উন্মুক্ত আকাশের নিচে বাস্তব দৃশ্যগুলো দেখে, বিভিন্ন স্থান ও সেখানকার জনজীবন সম্পর্কে প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা লাভ করে, তখন সেই অভিজ্ঞতাপ্রসূত জ্ঞানই যথার্থ জ্ঞান।

একটি দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনাদি নগর-জনপদের মানুষের জীবনধারা ও সংস্কৃতির সঙ্গে প্রত্যক্ষ পরিচয় ঘটে ভ্রমণের মাধ্যমে। প্রত্যক্ষ বস্তুর সংস্রব ছাড়া জ্ঞান রাজ্য নির্জীব ও নিষ্ফল থাকে। বইয়ে পঠিত জ্ঞান তখনই প্রকৃত জ্ঞান হয়ে উঠে যখন তা প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার সান্নিধ্য লাভ করে। আমাদের দেশের শিক্ষাব্যবস্থা অনেকটা গৃহবন্দি পুঁথিগত বিদ্যার মধ্যে সীমাবদ্ধ।

আল-কোরআনে পৃথিবী পর্যবেক্ষণ বা ভ্রমণের জন্য নির্দেশ করা হয়েছে। মানুষের সাংস্কৃতিক পরিবর্তন বুঝতে গেলেও দেশভ্রমণ জরুরি। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বসবাসরত জনগোষ্ঠীর মধ্যে যে বৈচিত্র্য ও ঐতিহ্য বিদ্যমান তা দেশভ্রমণের মাধ্যমে সম্যকরূপে জানা সম্ভব হয়। শিক্ষার অঙ্গ হিসেবে দেশভ্রমণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় দেশভ্রমণের কর্মসূচিকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বাধ্যতামূলক করা যেতে পারে। এতে শিক্ষার্থীরা প্রত্যক্ষ জ্ঞানের সংস্পর্শে এসে প্রকৃত জ্ঞান বা শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারবে।

দেশ ভ্রমণে আনন্দ

মানুষ সর্বদা আনন্দ খুঁজে বেড়ায়। দেশভ্রমণের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি আনন্দের সন্ধান পাওয়া যায়। ভ্রমণে যে বৈচিত্র্য ও সৌন্দর্য ধরা পড়ে, তার মধ্যেই মানুষ খুঁজে পায় নির্মল আনন্দ। দেশভ্রমণের ফলে মানুষ ক্ষুদ্র ও সংকীর্ণ সীমা থেকে বেরিয়ে বৃহৎ রাজ্যে বিচরণ করতে শেখে। এতে মানুষের হৃদয় হয় আরো প্রসারিত।

দেশভ্রমণের মাধ্যমেই বিশ্বের প্রতিভাধর ও মনীষীগণের আনন্দ মিলেছে। যেসব মানুষ দেশভ্রমণে আনন্দ খুঁজে পান, তারা অন্যদেরও আনন্দিত করতে পারেন। প্রকৃতি যে সৌন্দর্য সাজিয়ে রেখেছে তা মানুষের আনন্দ উপভোগের মাধ্যমে সার্থকতা পায়। দেশভ্রমণ মানুষকে বিশ্বব্যাপী বহমান আনন্দধারার সাথে যুক্ত করে। মানুষ ভ্রমণের মাধ্যমে অপরিসীম আনন্দ পেয়ে থাকে। মানুষের জীবনে আসে নির্মল আনন্দের অপরূপ পরিতৃপ্তি। কবিতাতেও উচ্চারিত হয়—

‘আনন্দধারা বইছে ভুবনে,
দিনরজনী কত অমৃতরস উথলি যায় অনন্ত গগনে ॥
পান করে রবি শশী অঞ্জলি ভরিয়া
সদা দীপ্ত রহে অক্ষয় জ্যোতি
নিত্য পূর্ণ ধরা জীবন কিরণে ॥’

দেশ ভ্রমণে প্রয়োজনীয়তা

পৃথিবীতে মানুষই একমাত্র জীব যার সৌন্দর্য উপভোগের ক্ষমতা আছে। আর সৌন্দর্যপিয়াসী বলেই মানুষ ব্যস্ত জীবন থেকে মাঝে মাঝে হাঁফ ছেড়ে বাঁচার জন্য দেশভ্রমণে বের হয়। আমাদের চারপাশে ছড়িয়ে থাকা অফুরন্ত শোভা মানুষের অপেক্ষায় দিন গোনে। দেশভ্রমণ না করলে সেই সৌন্দর্য শোভা বৃথাই থেকে যায়।

ঐতিহাসিক অনেক দর্শনীয় স্থান ও নিদর্শন রয়েছে, যা শুধু আমরা বই পড়ে জেনেছি। কিন্তু দেশভ্রমণের মাধ্যমে সেগুলো সম্পর্কে চাক্ষুষ জ্ঞান অর্জিত হয় এবং আনন্দানুভূতি জাগ্রত হয়। দেশভ্রমণের মাধ্যমে মানুষ প্রতিদিনের কর্মক্লান্তি ও একঘেয়েমি থেকে মুক্তি পায়। ফলে প্রভৃতি জ্ঞানের এমন কোনো শাখা নেই যা ভ্রমণের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা ছাড়া পরিপূর্ণতা পেয়েছে।

নতুন কোনো প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের আবিষ্কার বা নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর সন্ধান, প্রভৃতির পেছনে রয়েছে ভ্রমণপিপাসা। ভ্রমণের মাধ্যমেই অতীতের ধ্বংসপ্রাপ্ত সভ্যতার স্মারক আবিষ্কার করা সম্ভব হয়েছে। দেশভ্রমণের মধ্য দিয়ে আমরা বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারি এবং সেই অভিজ্ঞতার আলোকে আমরা জ্ঞান লাভ করতে সক্ষম হই।

দেশ ভ্রমণ ও সৃষ্টিকর্ম (রচনা: দেশ ভ্রমন)

দেশভ্রমণ মানুষের চিন্তা ও চেতনাকে উদ্দীপ্ত করে, সৃষ্টিশীল মনকে উজ্জীবিত করে। পৃথিবীর খ্যাতিমান কবি সাহিত্যিক, শিল্পী ও সৃষ্টিশীল মানুষেরা দেশভ্রমণ থেকে অভিজ্ঞতা ও প্রেরণা লাভ করেছেন। সেই প্রেরণা ও অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে তারা সৃষ্টি করেছেন অমর সাহিত্য ও শিল্পকর্ম।

বাংলা সাহিত্যে অন্নদাশঙ্কর রায়ের ‘পথে প্রবাসে’, সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘চলে মুসাফির’, সত্যজিৎ রায়ের ‘এবার কাঠমান্ডু’, হুমায়ূন আহমেদের ‘হিমু’, তারাপদ রায়ের ‘নকশালবাড়ি’, মঞ্জুলা বোসের ‘উত্তরকালে’ প্রভৃতি ভ্রমণকাহিনী দেশভ্রমণের আনন্দ ও অভিজ্ঞতার ফসল।

দেশভ্রমণ ও বাংলাদেশ

বাংলাদেশের অপরূপ সৌন্দর্য ও প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ করে আসছে। সুন্দরবন, কক্সবাজার, রাঙ্গামাটি, সিলেটের চা-বাগান, বান্দরবানের নীলগিরি, কুয়াকাটা, মহাস্থানগড়, বৌদ্ধবিহার, ষাটগম্বুজ মসজিদ—সবই ভ্রমণ করার মতো দর্শনীয় স্থান। জাতিসংঘ কর্তৃক তালিকাভুক্ত হেরিটেজ হিসেবে সুন্দরবন ভ্রমণ করার মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান।

বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের বিকাশ ঘটাতে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। দেশের সৌন্দর্যকে বিশ্বদরবারে তুলে ধরার জন্য দেশপ্রেমিক মনোভাব নিয়ে সকলকেই কাজ করতে হবে। নিজের দেশকে জানার মধ্যেই নিহিত রয়েছে দেশপ্রেম। দেশভ্রমণের মধ্য দিয়েই এই দেশপ্রেমের সঠিক প্রকাশ ঘটতে পারে। কবি জীবনানন্দ দাশ তার কবিতায় উচ্চারণ করেছেন—

‘দেখিতে গিয়াছি পর্বতমালা
দেখিতে গিয়াছি সিন্ধু।
দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া
ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া।’

উপসংহার:
শিক্ষার অঙ্গ হিসেবেই হোক আর আনন্দের জন্যই হোক, দেশভ্রমণ ছাড়া মানুষের জ্ঞানের পূর্ণতা অর্জিত হয় না। নিজের দেশের প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য ও ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলোর সাথে পরিচিত হওয়ার জন্য আমাদের দেশভ্রমণে বের হতে হবে। বাংলাদেশের এমন অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে, যেখানে অন্তত একবার হলেও যাওয়া উচিত। বিশেষত, শিক্ষার্থীদের মনে দেশ ও জাতির প্রতি দেশপ্রেম জাগ্রত করতে হলে তাদেরকে দেশভ্রমণে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

আরো কিছু গুরুত্বপূর্ন রচনা:

সবশেষে

অনেকেই দেশ ভ্রমন রচনা pdf চেয়েছেন। দেশ ভ্রমন রচনা class 8, আদর্শ গ্রাম রচনা ক্লাস ২, আদর্শ গ্রাম অনুচ্ছেদ রচনা, দেশ ভ্রমন রচনা ৩য় শ্রেণি, দেশ ভ্রমন রচনা ক্লাস 6, দেশ ভ্রমন রচনা class 10 সহ সকল চাহিদার পূরন হবে এই পোস্ট। মাই ক্লাসরুম ফেসবুক পেজ এখানে

যেভাবে খুজে পাবেন: দেশ ভ্রমন রচনা সহজ ভাষায় ২০০ শব্দ, ৩০০ শব্দ, ৪০০ শব্দ, ৪৫০ শব্দে লেখা হয়েছে। বিভিন্ন ক্লাসের জন্য ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গিকে রচনাটি লেখা হয়েছে। দেশ ভ্রমন রচনাটি ৬ষ্ঠ ৭ম ও ৮ম শ্রেণির জন্য ১৫ পয়েন্ট ২০ পয়েন্ট  করে লেখা হয়েছে। ৯ম ১০ম ১১শ ও ১২শ ক্লাসের জন্য ২৫ পয়েন্ট ও ৩০ পয়েন্ট করে লেখা হয়েছে। অনেকে দেশ ভ্রমন রচনা pdf ডাউনলোড করতে চান। আপনি মাই ক্লাসরুম থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন না। ধন্যবাদ।

M@mun

Hasan Al Mamun is a dedicated teacher, blogger, and YouTuber who has achieved great success in his field. He was born to parents Shahjahan Topodar and Masrura Begum and grew up with a love for learning and exploration. After completing his Bachelor's degree, Hasan pursued a Master's degree in Accounting and excelled in his studies. He then began his career as a teacher, sharing his knowledge and passion for accounting with his students. In addition to teaching, Hasan is also an avid blogger and YouTuber, creating content that educates and inspires his viewers. His YouTube channel, "My Classroom," has grown to an impressive 240,000 subscribers, earning him a silver play button from YouTube. Hasan's interests include book reading, travelling, gardening, and writing, and he often incorporates these passions into his work. He strives to create an honest and supportive community in all of his endeavors, encouraging his followers to learn and grow alongside him. Overall, Hasan Al Mamun is a talented and dedicated individual who has made a significant impact in the fields of education, blogging, and content creation.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button