রচনা

শীতের সকাল রচনা। ৫ম-১২শ শ্রেনির জন্য রচনা শীতের সকাল

শীতের সকাল রচনাটি ৩য় শ্রেনি, ৪র্থ শ্রেণি, ৫ম শ্রেণি, ষষ্ঠ ও ৭ম শ্রেনি উপযোগী লেখা হয়েছে। ৩য় থেকে ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত অনেক সময় শীতের সকাল রচনা না দিয়ে বলা হয় শীতের সকাল সম্পর্কে ১০টি বাক্য লিখুন। আবার চাকরি কিংবা ভর্তি পরীক্ষাগুলোতে আসে শীতের সকাল সম্পর্কে অনুচ্ছেদ লিখুন। বাংলা ২য়পত্র বিষয় থেকে শীতের সকাল রচনাটি সহজ ভাষায় লিখা হয়েছে । ৩য় থেকে ৭ম শ্রেনি উপযোগী করে লেখা হয়েছে।

শীতের সকাল রচনাটি সহজ ও সাবলীল ভাষায় লেখা হয়েছে। যেন, একবার পড়লেই মুখস্থ হয়ে যায়। শীতের সকাল এর জায়গায় যদি আসে আদর্শ বিদ্যালয় তাহলেও রচনাটি লিখতে পারেন।  Winter Morning essay is written for class- 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9, 10

ভূমিকা:

“এসেছে শীত গাহিতে গীত বসন্তেরি জয়,
যুগের পর যুগান্তরে মরণ করে নয়।” – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

বাংলার শীত কাব্যে উপেক্ষিত। মেঘ-মেদুর বিরহী, চিত্তহারিণী বর্ষা, শরতের স্বর্ণমাধুর্য, বসন্তের আনন্দ হিল্লোলে মুখর কবিকুল। কিন্তু এত অবহেলা রিক্ত, রুক্ষ, কঠোর, শ্রীহীন শীত বলে। অথচ এ শীতেরও বড়াই করার মতো অনেক কিছু আছে। আসলে সব সৃষ্টিই আপন সৌন্দর্যে দীপ্ত। কিন্তু শীতেও আছে আপন সম্পদ। সরষে ক্ষেতের শীত মাধুরী, অতসী, গাঁদা, দোপাটি, ডালিয়ার রূপের ডালি। আছে তৃণ শীর্ষের একটি শিশির বিন্দু।

শীতের সময়কাল

হেমন্ত তার হৃদয় উজাড় করা ফসল বিলিয়ে দিয়ে বিদায় নেয়। তার পরেই আসে শীত। পৌষ ও মাঘ মাসে শীতের তীব্রতা বেশি থাকে বলে বাংলায় এই দুই মাস শীতকাল।

সূর্যোদয়ের পূর্বের শীতের সকাল

শীতের সকালে সূর্যোদয়ের আগে লেপের গরমভাব সমস্ত শরীরকে যেন আঁকড়ে ধরে রাখতে চায়, কিছুতেই বের হতে ইচ্ছা হয় না। গরম বিছানার উত্তাপ ছেড়ে উঠতে গেলে অলসতা মানুষের চেতনাকে ঘিরে রাখে। কাজকর্মের ব্যস্ততা থাকা সত্ত্বেও এক সুন্দর জড়তায় মানুষ লেপ মুড়ি দিয়ে পড়ে থাকে।

শীতের স্বরূপ

সত্যিই শীতের সকাল বড়ই আমেজি। কী গ্রামে, কী শহরে শীতের রাত শেষ হয়ে ভোর হলেও ভোরের মেজাজ তাতে আসে না। মনে হয়, থাকি না আরেকটু সময় লেপমুড়ি দিয়ে। উঠি উঠি করেও উঠতে ইচ্ছা করে না। ওদিকে অপূর্ব শান্ত প্রকৃতি ভোরের আবছা আলো-আঁধারিতে কেমন যেন রহস্যঘন রূপ ধারণ করে উদার প্রকৃতির বুকে আশ্রয় নিতে হাতছানি দেয়।

ষড়ঋতুর দেশ আমাদের এ বাংলাদেশ। সৌন্দর্যের ডালি সাজিয়ে একের পর এক ঋতু আসে আর যায়। কবির ভাষায়,

“ঋতুর দল নাচিয়ে চলে
ভরিয়া ডালি ফুল ও ফলে
নৃত্যলোকে চরণতলে মুক্তি পায় ধরা
ছন্দে মেতে যৌবনেতে রাঙিয়া উঠে জরা।”

নানা ঋতুর আগমনে এ বাংলার প্রকৃতি তখন নানা রূপ ধারণ করে। এখানে সকাল ও বিকাল, সন্ধ্যা ও রাত্রি বিভিন্ন ঋতুতে স্বতন্ত্র বিশিষ্টতা নিয়ে হাজির হয়। বিচিত্র ও মিশ্র অনুভূতির জন্ম দেয় এসব ঋতুপরিক্রমা। হেমন্তের পর শীত এলে প্রকৃতি রিক্ততার সন্ন্যাসী রূপ ধারণ করে। বন-বনানীর বুকে গাছের ঝরা পাতায় বেজে ওঠে বিষাদময়তার সুর। আর তখনই শীত তার ফুল, ফল ও ফসলের ঘ্রাণ নিয়ে, তার সৌন্দর্য ও উৎসব পরিপূর্ণ জীবনের পশরা নিয়ে আগমন করে।

শীতের সকালে বৈরাগ্য মূর্তি

যে সময় বাইরের পৃথিবীর ঘুম ভেঙে যায়, চারদিকে কাজ-কর্মে মানুষ ব্যস্ত হয়ে ওঠে, ‘পূর্বদিগন্তে আলো ছড়িয়ে, সূর্যের রথ আকাশ পরিক্রমায় বের হয়ে পড়ে, পাখিরা রিক্তপত্র গাছের ডালে বসে রোদ পোহায়; এ সময়ে নাম না-জানা অনেক পাখি ডানায় বাতাস ফুটিয়ে কুয়াশার ভেতর দিয়ে কোনো অজানার পানে ছুটে চলে। শীতের সকাল যেন কোনো এক প্রৌঢ়া কুলবধূ। তার মুখখানি দিগন্তবিস্তৃত কুয়াশার অবগুণ্ঠনে ঢাকা। বেলা বাড়ার সাথে সাথে শীতের সকালও তার কুয়াশার অবগুণ্ঠন ধীরে ধীরে খুলতে থাকে।

শীতের সকালে সুবিধা

আমাদের দেশ গ্রামপ্রধান, তাই শীতের সকালে গ্রামবাংলার ঘরে ঘরে বিভিন্ন ধরনের পিঠা তৈরি হয়। এসব পিঠা, চিড়া-মুড়ি-গুড় এবং খেজুর রসের পাটালি গুড়ের তৈরি পায়েস খেতে খুব মজা লাগে। তীব্র শীতে খেজুর রস খেয়ে পরিতৃপ্তি লাভ করা যায়। শীতের সকালের মিঠে রোদ প্রশান্তি নিয়ে আসে। ঠাণ্ডার জন্য কোনো খাবারও নষ্ট হয় না।

শীতের সকালের অসুবিধা

ভাবগাম্ভীর্যময় রূপে শীতের সকাল বছরের অন্যান্য ঋতুর থেকে আলাদা ও স্বতন্ত্র। কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য তাই বলেন,

“শীতের সকাল
দরিদ্রের বস্ত্রের আকাল
শীতের সকাল
অসাম্যের কাল
ধরণীর সুখ আর আনন্দ
শ্রেণি সংগ্রাম নিয়ে চলে দ্বন্দ্ব।”

শীতের সকালে ঘন কুয়াশায় কোনো কিছু ভালোভাবে দেখা যায় না। প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়। কুয়াশা ঢাকা রাস্তাঘাটে যানবাহন চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। এ সময়টা দরিদ্র মানুষের কাছে অভিশাপ। কারণ শীত নিবারণ করার মতো প্রয়োজনীয় বস্ত্র তাদের থাকে না। শীতের সকালে তীব্র ঠাণ্ডায় মানুষ কাজে বের হতে অস্বস্তিবোধ করে। চারদিকে তাকিয়ে মনে হয় প্রকৃতি যেন শূন্যতায় ভরে উঠেছে।

শীতের সকাল

শীতের সকাল সত্যিই অসাধারণ। কী শহুরে জীবন, কী গ্রামীণ জীবন—সব ক্ষেত্রেই শীতের সকাল প্রভাব ফেলে। কার্তিক থেকেই দিন খুব ছোট এবং রাত বাড়তে বাড়তে পৌষের দিন সবচেয়ে ছোট ও রাত বড় হয়। আর প্রকৃতিতে যেমন আসে পরিবর্তন, ঠিক তেমনি আসে জীবনযাত্রাতেও।

শীতের শিশিরভেজা ভোরের প্রকৃতি কে মনে হয় নিদারুণ বিমর্ষ। কুয়াশা তার সাদা আঁচলে প্রকৃতিকে অপূর্ব মায়ায় জড়িয়ে রাখে। কনকনে ঠাণ্ডা হাড় কাঁপানো বাতাস পুরো প্রকৃতিকে, নিষ্ঠুর শীতের চাবুক মারতে মারতে অবসন্ন করে তোলে। কবির ভাষায়, গ্রামবাংলার চিত্র:

“হিম হিম শীত শীত
শীত বুড়ি এলোরে,
কন কনে ঠাণ্ডায়
দম বুঝি গেলোরে।”
সরষে বালা নুইয়ে গলা হলদে হাওয়ার সুখে,
মটর বোনের ঘোমটা খুলে চুম দিয়ে যায় মুখে।
ঝাউয়ের ঝাড়ে বাজায় বাঁশি পউষ পাগল বুড়ি।

এ যেন গ্রামবাংলার শীতকালীন চিরচেনা রূপ। প্রথমেই আলোকময় উচ্ছ্বল আকাশ শীতের সকালে অসম্ভব। বাংলার গ্রামে গ্রামে শীতের সকাল সত্যিই মনোরম। কুয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে ঘুমিয়ে থাকে শীতের সকাল। সকালবেলার সূর্যটা যখন পূর্ব আকাশে উকি দেয়, তখনও নিদ্রা ছাড়ে না অনেকের। কেউ লেপের নিচে, কম্বলের নিচে গুটিয়ে রাখে নিজের শরীরটাকে। কিন্তু বেশিক্ষণ নয়।

একসময় কুয়াশার আচ্ছাদন পালিয়ে যায় ঊর্ধ্বলোকে। কিছু খানেও ঠাঁই নেই তার। উজ্জ্বল রোদের শাসনে শীতের সকাল নিরাশ্রয় হয়ে পড়ে থাকে কোনো গোপনপুরীতে। কাকের কা-কা ধ্বনি আর মোরগের কোঁকর কোঁ ডাকে ঘুম ভাঙতেই সবাই গায়ে কাপড় জড়িয়ে আগুনের পাশে উবু হয়ে আগুন পোহাতে বসে। অন্যদিকে রাখালেরা গরুর পাল নিয়ে মাঠে যায়। চাষির বউ ধান সেদ্ধ আর চাল গুঁড়ো করতে মেতে ওঠে।

বিভিন্ন ধরনের পিঠার সমাহার ঘটে এ সময়। ভাপা পিঠা আর খেজুর রস প্রতিদিনকার ব্যাপার। পুকুরপাড়ে রোদে পিঠ ঠেকিয়ে ছোট ছোট ছেলেমেয়ে সুর করে বই পড়ে। মাঝে মাঝে শিরশিরে ঠাণ্ডা কনকনে উত্তুরে বাতাস আমলকী বনে কাঁপন লাগায়। প্রকৃতি ও মানুষ সেই নাচনে শোনে ঝরাপাতার গান।

শহরের চিত্র

শহরে শীতের সকাল আসে একটু দেরিতে। সেখানে দেয়ালগাত্রের মধ্যে উদার আকাশের দেখা মেলে না। চাকরিজীবীরা ঘুম থেকে ওঠে তড়িঘড়ি করে অফিসে যায় আর দরিদ্র শ্রেণির লোকেরা হালকা পোশাকে জড়সড়ো হয়ে বসে থাকে পথে ঘাটে।

ত্যাগের মূর্তি

মনে হয় যেন শীতের সকাল তার হাতে বৈরাগিনীর একতারাকে ধারণ করে আছে। সে তার একতারার নিঃসঙ্গ তারে আঘাত হানে নির্মমভাবে। তেমনিভাবে নিঃসঙ্গ হয়ে বনের পাতাগুলো একে একে ঝরে পড়ে। উত্তরের হিমেল হাওয়া তাদের দুহাতে লুফে নিয়ে অবলীলায় উড়িয়ে দেয়।

শীতের সকালে নদ-নদীর দৃশ্য

কুয়াশাচ্ছন্ন নদীর দিকে তাকালে মনে হয় ধূম্রজালের সৃষ্টি হয়েছে। ঘন কুয়াশায় নদী-নদীর পানি আর কুয়াশাকে আলাদা করে দেখা যায় না। নদীর বালুকাময় দুই তীর আবছা প্রত্যক্ষ যায়। শীতে নদীর পানি শুকিয়ে যায়। শীতের কুয়াশা উপেক্ষা করে নৌকা, ফেরি, লঞ্চ ভেসে চলে। নদীগুলোর দিকে তাকালে মনে হয় তারা যেন যৌবন হারিয়ে ফেলেছে।

শীতের সকালে ভাবনা

গোটা শীত প্রকৃতিতে মানুষের মাঝে একটু আলসেমী বিরাজ করে। সে সময় কেন জানি আড়ষ্ট হয়ে লেপের নিচে ঘুমিয়ে থাকাটাই বেশ মজার। কিন্তু বাইরে রোদের আভাস পেলেই আমরা খুশি হয়ে উঠি। সাথে থাকে খেজুরের রস ও নানা ধরনের পিঠা-পায়েসের আয়োজন। চারদিকে সবুজ শাক-সবজি সে খুশির মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু শহরে এই সকাল ভিন্নভাবে ভিন্ন রঙে ধরা দেয়। এ সময়ে নানা ধরনের খেলাধুলা, সার্কাস ও চড়ুইভাতির আয়োজন চলে শহর জুড়ে। শীত প্রকৃতি শহরকে উজ্জীবিত করে তোলে আপন মনে।

কুয়াশা, শিশির ও হিমেল বাতাসের আমেজ

শীত ঋতু যতই কঠোর, নিষ্ঠুর হোক না কেন, শীতের কুয়াশা, শিশির ও হিমেল বাতাস আমাদেরকে যেন অবচেতন করে নিয়ে যায় এক অপরূপ সৌন্দর্যের দেশে। প্রকৃতির এ ভিন্ন ছোঁয়ায় পুলকিত করে তোলে মানুষের হৃদয়রাজ্যকে।

রূপ বদল: ধীরে ধীরে বেলা বাড়তে থাকে। শীতের সকালে সূর্যের তাপ বাড়তে থাকায় কুয়াশার জাল আস্তে আস্তে ছিন্ন হয়ে যায়। সূর্যের তাপে গরম স্পর্শে সজাগ হয়ে ওঠে ধরণী।

মানবজীবনে শীতের প্রভাব: সকল শ্রেণির মানুষের জীবনে শীতের প্রভাব এক রকম নয়। শহরের বৃত্তশালীদের দেহে শীতের হাড় কাঁপানো ছোঁয়া লাগতে পারে না, কিন্তু গরিব-দুঃখীদের শীতের কাপড়ের অভাবে জীবন বাঁচানো কষ্টকর হয়ে পড়ে।

ভ্রমণের উপযুক্ত সময়: বাঙালি যেমন শৌখিন, তেমনি ভ্রমণপিপাসু। শীত ঋতু ভ্রমণের উপযুক্ত সময়। তাই ভ্রমণপিপাসু বাঙালি প্রকৃতির রূপ-বৈচিত্র্য দর্শনে ছুটে চলে শীত ঋতুকে সঙ্গী করে।

নানা রঙের পোশাকের ছড়াছড়ি: শীতে প্রকৃতির সাথে সাথে মানুষও নানাভাবে সজ্জিত হয়ে থাকে। এ সময় মানুষ তীব্র শীত থেকে বাঁচার জন্য নানা ধরনের গরম কাপড় পরে থাকে। যে কাপড়গুলো বাহারি রঙের ও আকর্ষণীয় ডিজাইনের। বিশেষ করে শিশু ও মহিলাদের পোশাকে অনেক বেশি বৈচিত্র্য চোখে পড়ে, যা দেখতে সত্যিই মনোরম।

উপসংহার

শীতের সকাল সভ্যতার জাঁতাকলে পিষ্ট হয়ে ক্রমেই তার স্বকীয়তা হারাচ্ছে। সভ্যতার ক্রমবিকাশ শীতের সকালকেও যান্ত্রিক করে ফেলছে। মানুষ ব্যস্ত হয়ে পড়ছে। অথচ একসময়ে গাঁদা, সূর্যমুখী, রজনীগন্ধা, ডালিয়া প্রভৃতি ফুল উপহার দিয়ে শীতের সকাল নিজকে ধন্য মনে করত।

ঋতুর পালাবদলে শীতের সকাল অন্যান্য ঋতুর সকাল থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। কেননা এ সময়ে আমরা ভুলে যাই নিশীথ রাতের হিমঝরা কুহেলি স্মৃতি। কায়িক অপারগতা সমৃদ্ধ হয় শীতের মোহন সকালের ছোঁয়ায়। পরম সুখ চরম জীবনের হাতছানি দিয়ে ডাকে। আমরা ঘনিষ্ঠ হই, মিলিত হই মহাজীবনের পরিশুদ্ধ প্রান্তরে। আর শীতের সকালকে বরণ করি এই বলে,

“পৌষ এলো গো!
পৌষ এলো অশ্রুপার হিমঝরা
ঐ যে এলো গো−
কুজ্‌ঝটিকার ঘোমটা পরা দিগন্তে দাঁড়ায়ে।”

সবশেষে

অনেকেই শীতের সকাল রচনা pdf চেয়েছেন। শীতের সকাল রচনা class 8, আদর্শ গ্রাম রচনা ক্লাস ২, আদর্শ গ্রাম অনুচ্ছেদ রচনা, শীতের সকাল রচনা ৩য় শ্রেণি, শীতের সকাল রচনা ক্লাস 6, শীতের সকাল রচনা class 10 সহ সকল চাহিদার পূরন হবে এই পোস্ট। মাই ক্লাসরুম ফেসবুক পেজ এখানে

যেভাবে খুজে পাবেন: শীতের সকাল রচনা সহজ ভাষায় ২০০ শব্দ, ৩০০ শব্দ, ৪০০ শব্দ, ৪৫০ শব্দে লেখা হয়েছে। বিভিন্ন ক্লাসের জন্য ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গিকে রচনাটি লেখা হয়েছে। শীতের সকাল রচনাটি ৬ষ্ঠ ৭ম ও ৮ম শ্রেণির জন্য ১৫ পয়েন্ট ২০ পয়েন্ট  করে লেখা হয়েছে। ৯ম ১০ম ১১শ ও ১২শ ক্লাসের জন্য ২৫ পয়েন্ট ও ৩০ পয়েন্ট করে লেখা হয়েছে। অনেকে শীতের সকাল রচনা pdf ডাউনলোড করতে চান। আপনি মাই ক্লাসরুম থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন না। ধন্যবাদ।

M@mun

Hasan Al Mamun is a dedicated teacher, blogger, and YouTuber who has achieved great success in his field. He was born to parents Shahjahan Topodar and Masrura Begum and grew up with a love for learning and exploration. After completing his Bachelor's degree, Hasan pursued a Master's degree in Accounting and excelled in his studies. He then began his career as a teacher, sharing his knowledge and passion for accounting with his students. In addition to teaching, Hasan is also an avid blogger and YouTuber, creating content that educates and inspires his viewers. His YouTube channel, "My Classroom," has grown to an impressive 240,000 subscribers, earning him a silver play button from YouTube. Hasan's interests include book reading, travelling, gardening, and writing, and he often incorporates these passions into his work. He strives to create an honest and supportive community in all of his endeavors, encouraging his followers to learn and grow alongside him. Overall, Hasan Al Mamun is a talented and dedicated individual who has made a significant impact in the fields of education, blogging, and content creation.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button