ভাবসম্প্রসারন

ভোগে নয়, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ ভাবসম্প্রসারন Class 6 7 8 9 10 ‍SSC HSC

ভোগে নয়, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ ভাবসম্প্রসারনটি সকল শ্রেণি এবং চাকরি পরীক্ষার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ন। আমরা খুব সহজ করে লেখার চেষ্ট করেছি। প্রত্যেক ক্লাসের জন্য আলাদা আলাদা করে দেয়া হয়েছ ভাবসম্প্রসারনটি। ভোগে নয়, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ ক্লাস ৫ থেকে শুরু করে এসএসসি ও এইচএসসি পর্যন্ত দেয়া হয়েছে।

মাই ক্লাসরুমে পাবেন গুরুত্বপূর্ন ভাবসম্প্রসারন Class 8, Class 9, Class 10 & ভাবসম্প্রসারন এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার জন্য। আশাকরছি, ভাবসম্প্রসারনটি দেখে সহজেই মুখস্ত করতে পারবে।

ভোগে নয়, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ ভাবসম্প্রসারনটি যেকোন পরীক্ষায় কমন আসারমতো। এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার বাংলা ২য়পত্র সাজেশনে প্রায়ই ভাবসম্প্রসারনটি থাকে। তাহলে চলো শুরু করা যাক–

ভোগে নয়, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ ভাবসম্প্রসারন Class 6

মূলভাব: ভোগ বিলাসে প্রকৃত সুখ মেলে না; প্রকৃত সুখ আসে আত্মত্যাগের মাধ্যমে।

সম্প্রসারিত ভাব: ভোগ ও ত্যাগ মানব জীবনের অঙ্গ। ভোগের আকাঙ্ক্ষা আমাদের দুঃখের কারণ, আর ত্যাগ পূর্ণতা আনে। যিনি অন্যের মঙ্গলের জন্য জীবন বিলিয়ে দেন, মৃত্যুর পরও তিনি বড় হয়ে বেঁচে থাকেন। কবির কথায়, “নিঃশেষে প্রাণ যে করিবে দান, ক্ষয় নাই তাঁর ক্ষয় নাই।”

ভোগের জীবন শুধু নিজের জন্য; এটি মৃত্যুর সঙ্গে শেষ হয়ে যায়। কিন্তু ত্যাগের জীবন অন্যের জন্য বাঁচার সুযোগ দেয়, যা জীবনকে অর্থপূর্ণ করে তোলে। তাই ত্যাগ আমাদের আদর্শ হওয়া উচিত। ত্যাগের মাধ্যমেই মানুষ অমরত্ব লাভ করতে পারে। ভোগ হল ক্ষতিকর, যা আমাদের উন্নতির পথে বাধা। ভোগের প্রতি আকর্ষণ দূর না করা পর্যন্ত আমরা নিজেদের সার্থক মানুষ হিসেবে পরিচয় দিতে পারব না। যে ত্যাগের গুরুত্ব বোঝে, কেবল তার জন্য ভোগের অধিকার রয়েছে।

মন্তব্য: অন্যের জন্য আত্মত্যাগের মাধ্যমে জীবনে আসতে পারে চরম সার্থকতা। তাই ভোগকে পরিত্যাগ করে ত্যাগকে গ্রহণ করা উচিত।

ভোগে নয়, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ ভাবসম্প্রসারন Class 7

প্রকৃত সুখ ভোগ বিলাসে নয়, বরং আত্মত্যাগের মধ্যে নিহিত। ত্যাগ মানুষের মানবিক গুণাবলির বিকাশ ঘটায় এবং ভোগের আকাঙ্ক্ষা সীমাহীন দুঃখের জন্ম দেয়। যারা অপরের কল্যাণে নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেন, তাঁরা মৃত্যুর পরও মহান হয়ে থাকেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায়, “নিঃশেষে প্রাণ যে করিবে দান, / ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই।”

ভোগের জীবন শুধুমাত্র নিজের জন্য, যা সময়ের সাথে মিশে যায়। কিন্তু ত্যাগের জীবন অন্যদের জন্য বাঁচতে শেখায়। ত্যাগ আমাদের জীবনকে অর্থপূর্ণ করে তোলে এবং অন্তরে আনন্দ এনে দেয়। অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সাহায্য করতে পারলে অদ্ভুত শান্তির অনুভূতি উদয় হয়। তাই আমাদের চরিত্রের আদর্শ হওয়া উচিত ত্যাগ।

ত্যাগের মাধ্যমেই মানুষ অমরত্ব লাভ করতে পারে। ত্যাগ হল শক্তি, আর ভোগের আকাঙ্ক্ষা পদদলিত করা আমাদের কর্তব্য। যতক্ষণ পর্যন্ত ভোগের প্রবণতা নিয়ন্ত্রণ করা না হবে, ততক্ষণ সার্থক মানুষের পরিচয় দিতে পারব না। নিঃস্বার্থভাবে অপরের কল্যাণে জীবন বিলিয়ে দেওয়ার মাঝে চরম সার্থকতা নিহিত। তাই ভোগকে পরিহার করে ত্যাগকে স্বাগত জানানো উচিত।

ভোগে নয়, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ ভাবসম্প্রসারন Class 8

মূলভাব: মাঝে মাঝে কিছু বিসর্জন দেওয়ার মাধ্যমে আমরা গভীর সুখ অনুভব করতে পারি। যদি আমরা সবসময় নিজেদের স্বার্থ হাসিলের চিন্তা করি, তাহলে কখনো সত্যিকারের সুখী হতে পারব না। অন্যদের খুশি করার মধ্যেও একটি অনন্য আনন্দ নিহিত রয়েছে।

সম্প্রসারিত ভাব:

ভোগ ও ত্যাগ দুইটি বিপরীত দৃষ্টিভঙ্গি। মানুষ ইন্দ্রিয় সুখের খোঁজে ভোগে মত্ত হয়; অন্যদিকে মানসিক শান্তির জন্য ত্যাগ স্বীকার করে। ভোগ সাময়িক আনন্দ দিতে পারে, কিন্তু যিনি ত্যাগে সংকুচিত হন না, তিনি অবর্ণনীয় আনন্দ উপভোগ করেন। ভোগের নেশায় মানুষ যখন জড়িয়ে পড়ে, তখন তাদের জীবনে আসে হিংসা, ঘৃণা, স্বার্থপরতা এবং স্বেচ্ছাচারিতার ছাপ। ভোগবাদী মানুষ সাধারণত তাদের সম্পদ অন্যের কল্যাণে ব্যয় করেন না এবং পরের দুঃখে দৃষ্টি দেন না; বরং স্বার্থ সিদ্ধির জন্য সুযোগ খোঁজেন। মানবিকতা ও পরার্থপরতার ধারণা তাদের কাছে মূল্যহীন হয়ে যায়।

এ কারণে সমাজে তাদের কোনো সম্মান থাকে না। যদিও তারা জন্মগতভাবে মানুষ, তবে তাদের মনুষ্যত্ব প্রকৃত অর্থে বিকশিত হয় না। অন্যদিকে, কিছু মানুষ ভোগের তুলনায় ত্যাগকে বেশি গুরুত্ব দেন। বিপদে মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তারা নিজেদের সুবিধার কথা না ভেবে বৃহত্তর কল্যাণ চিন্তা করেন, দুঃখী মানুষের দুঃখ কমাতে নিজের সম্পদ বিলিয়ে দিয়ে আনন্দ লাভ করেন। ভোগবাদীদের ভুল ধারণা হলো, ভোগেই সকল সুখ নিহিত। তারা সম্পদের পাহাড় গড়ে বিলাসী জীবনযাপন করতে চায়, কিন্তু প্রকৃত সুখের সন্ধান তাদের হাতছাড়া থাকে। যেসব মানুষ নিঃসঙ্কোচে অন্যদের জন্য ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত, তাদের মাধ্যমে সমাজ যেমন উপকৃত হয়, তেমনি তারা নিজেরাও এই কাজের মাধ্যমে অশেষ আনন্দ লাভ করেন।

মন্তব্য: ত্যাগের মহিমা অসীম। মনুষ্যত্ব বিকাশের জন্য ত্যাগের চর্চার কোনো বিকল্প নেই। ভোগ মানুষের গৌরব ও মর্যাদাকে ক্ষুণ্ণ করে। সত্যিকার তৃপ্তির জন্য ত্যাগই উপযুক্ত। এজন্যই বলা হয়েছে, “ভোগে নয়, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ।” তাই আমাদের উচিত ভোগের দিকে না ছুটে কিছু ত্যাগ স্বীকার করে সাধারণ মানুষের জন্য একটি নতুন পৃথিবী গড়ে তোলা।

ভোগে নয়, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ ভাবসম্প্রসারন Class 9

মূলভাব: ভোগ-বিলাসের মধ্য দিয়ে প্রকৃত সুখ পাওয়া যায় না; আত্মত্যাগই প্রকৃত সুখের উৎস।

সম্প্রসারিত ভাব:

ভোগ এবং ত্যাগ মানুষের জীবনে দুই বিপরীত প্রবৃত্তি। ভোগের আকাঙ্ক্ষা অসীম দুঃখের জন্ম দেয় এবং আত্মকেন্দ্রিক জীবনকে সংকীর্ণ করে তোলে। অপরদিকে, ত্যাগের মনোভাব মানুষকে আত্মিকভাবে পূর্ণতা দেয় এবং ব্যক্তিত্বকে মহৎ করে। যিনি নিজেকে পরের কল্যাণে নিবেদন করেন, তিনি মৃত্যুর পরেও সমাজে অমর হয়ে থাকেন। কবির ভাষায়—

“নিঃশেষে প্রাণ যে করিবে দান,
ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই।”

আমরা যখন শুধুমাত্র নিজের জন্য ভোগের জীবন বেছে নিই, সেই জীবন মৃত্যুর সঙ্গে শেষ হয়ে যায়। কিন্তু যখন আমরা ত্যাগের আদর্শ গ্রহণ করি, তখন জীবনের পরিসীমাকে অতিক্রম করে মানুষের মনের মাঝে বেঁচে থাকি। ত্যাগের অনুভূতি মানুষের অন্তরে এক অপার আনন্দের বন্যা বইয়ে দেয়, এবং পরের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করার মধ্যেই অন্তর উপলব্ধি করে শান্তি ও আনন্দের চূড়ান্ত সোপান।

অসহায় ও দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ালে যে আত্মতৃপ্তি পাওয়া যায়, তা ভোগের সুখের সঙ্গে তুলনীয় নয়। তাই, আমাদের চরিত্রে ত্যাগের মানসিকতা গড়ে তোলা উচিত। এ ত্যাগই মানুষকে তার সর্বোচ্চ উৎকর্ষে পৌঁছে দেয়। অপরদিকে, ভোগের প্রবৃত্তি সীমাহীন লোভের সৃষ্টি করে, যা মানুষকে তার আসল সত্তা থেকে বিচ্যুত করে। তাই ভোগাকাঙ্ক্ষা দমন করা আমাদের কর্তব্য। যে ব্যক্তি ত্যাগের মহিমা অনুভব করতে পারে, প্রকৃত ভোগের অধিকারী একমাত্র তিনিই।

মন্তব্য:

নিঃস্বার্থভাবে পরের কল্যাণে নিজেকে বিলিয়ে দেওয়ার মধ্যেই জীবনের প্রকৃত সার্থকতা খুঁজে পাওয়া যায়। তাই ভোগের প্রলোভন ত্যাগ করে ত্যাগের আদর্শকেই গ্রহণ করা উচিত।

ভোগে নয়, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ ভাবসম্প্রসারন SSC

মূলভাব:

ভোগ ও ত্যাগ মানবজীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এই দুটি সম্পূর্ণ বিপরীত প্রবৃত্তি। ভোগ মানুষকে ইন্দ্রিয়ের দাসত্বে নিয়ে যায়, অপরদিকে ত্যাগ মানুষের জীবনকে অর্থবহ ও মহৎ করে তোলে। ভোগ প্রবণতা মানুষের জীবনকে কখনও প্রকৃত সুখ দিতে পারে না এবং এতে মনুষ্যত্বের বিকাশও বাধাগ্রস্ত হয়। প্রকৃত সুখ অর্জিত হয় ত্যাগের মাধ্যমে।

সম্প্রসারিত ভাব:

বস্তুগত আনন্দে আসক্ত হয়ে নিজেকে সুখী ভাবা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি হলেও সত্যিকারের সুখ বা প্রশান্তি আসে ত্যাগের মধ্য দিয়ে। ভোগ মানুষকে ক্ষণিকের জন্য আনন্দ দিলেও তার দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব তেমন সুখকর হয় না। এমনকি ইন্দ্রিয়সুখে নিমগ্ন মানুষ নিজেকে সুখী ভাবলেও এটি আসলে অস্থায়ী এবং মোহময়। অপরদিকে ত্যাগের মাধ্যমে মানুষ নিজেকে উচ্চতর স্থানে আসীন করতে সক্ষম হয়। সমাজের প্রতি, অন্য মানুষের প্রতি, এমনকি প্রকৃতির প্রতি ত্যাগী মনোভাব মানবকে মহৎ করে তোলে।

ত্যাগের মাধ্যমে মানুষ যখন অন্যের কল্যাণ সাধন করে, তখন সে তার নিজ জীবনেও এক ধরনের শান্তি ও তৃপ্তি অনুভব করে। এই আত্মোৎসর্গ মানুষের মধ্যে গভীর মানবিক গুণাবলির বিকাশ ঘটায় এবং তাকে প্রকৃত সুখের সন্ধান দেয়।

ভোগে নয়, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ ভাবসম্প্রসারন HSC

মানুষ জীবনে ভোগে মত্ত থেকে সুখী হতে চায়। সাধারণ ধারণা হল, ভোগের মধ্যেই সকল সুখ নিহিত। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে, এই ধারণা পুরোপুরি সঠিক নয়; ত্যাগেই প্রকৃত সুখ বিদ্যমান।

সম্প্রসারিত ভাব:

মানুষ লোভ-লালসা ও কামনায় আচ্ছন্ন। প্রবৃত্তির শৃঙ্খলে আবদ্ধ এই মানুষ তার জীবনের সার্থকতা ভোগের মধ্যেই খোঁজে। ফলস্বরূপ, ভোগের আসক্তিতে নিমজ্জিত হয়েও সে তৃপ্ত হয় না, বরং তার ভোগ-স্পৃহা বাড়তেই থাকে। ভোগের মায়াজালে আবদ্ধ মানুষ একসময়ে তার মনুষ্যত্ব হারিয়ে ফেলে এবং কখনো কখনো পশুর স্তরে নেমে আসে। এমন অবস্থায় সে নিজের ভোগাকাঙ্ক্ষা পূরণে যেকোনো ধরনের অন্যায়-কর্মে লিপ্ত হতে পারে। পরের কল্যাণের কথা না ভেবে, নিজের ভোগকামনায় ব্যস্ত থাকে এই স্বার্থপর মানুষ। এ ধরনের মানুষ থেকে সমাজ বা পৃথিবীর কোনো উপকার হয় না, এবং মানবমনে তার কোনো স্থান থাকে না। মৃত্যুর পর সে কালের গর্ভে চিরতরে হারিয়ে যায়।

অন্যদিকে, ত্যাগের মাধ্যমে মানুষ মহীয়ান হয়ে ওঠে। ত্যাগের মাধ্যমে একজন মানুষ প্রকৃত মনুষ্যত্বে উন্নীত হয়। স্বার্থত্যাগী, পরোপকারী মানুষ সবার ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার পাত্র হয়। এমন ত্যাগী মানুষ সমাজে কল্যাণের উদাহরণ হয়ে ওঠে, তার জন্য মানুষের অন্তরে স্থায়ী আসন তৈরি হয়। মৃত্যুর পরও ত্যাগী মানুষদের নাম ইতিহাসে অমর হয়ে থাকে। ত্যাগের মাধ্যমে অন্তরের যে গভীর শান্তি ও সুখ অনুভব করা যায়, তা ভোগে সম্ভব নয়।

মাদার তেরেসার কথাই ধরা যাক; নিজের সকল ভোগাকাঙ্ক্ষা দূরে সরিয়ে মানবসেবায় জীবন উৎসর্গ করে তিনি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তাঁর এই আত্মত্যাগ মানবজীবনে ত্যাগের প্রকৃত মর্যাদা এবং মানসিক শান্তির স্বরূপ উদঘাটন করেছে।

ভোগ মানুষকে সাময়িক আনন্দ দিলেও তা প্রকৃত সুখ এনে দিতে পারে না; বরং এটি মানুষকে স্বার্থপর করে তোলে এবং মানুষের সর্বনাশ ডেকে আনে। অপরদিকে, ত্যাগ মানুষের মনুষ্যত্বের বিকাশ ঘটায় এবং মানবকল্যাণে উৎসাহী করে। ত্যাগের বিনিময়ে মানুষ লাভ করে অপরিসীম ভালোবাসা ও সম্মান। তাই প্রতিটি মানুষের সর্বোচ্চ আদর্শ হওয়া উচিত ত্যাগ, কারণ ত্যাগেই নিহিত রয়েছে প্রকৃত সুখের সন্ধান।

সবশেষে:

আশা করছি ভোগে নয়, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ ভাবসম্প্রসারনটি পড়ে বুঝতে পেরেছো। ভাবসম্প্রসারনটি ভালো করে পড়ে নিজে নিজে লিখার চেষ্টা করো। SSC & HSC ভাবসম্প্রসারন হিসেবে এটি গুরুত্বপূর্ন। মাই ক্লাসরুম থেকে তোমরা সকল প্রকার ভাবসম্প্রসারন, রচনা, দরখাস্ত, প্যারগ্রাফ মুখস্ত করতে পারবে। তোমাদের জন্য শুভকামনা।

M@mun

Hasan Al Mamun is a dedicated teacher, blogger, and YouTuber who has achieved great success in his field. He was born to parents Shahjahan Topodar and Masrura Begum and grew up with a love for learning and exploration. After completing his Bachelor's degree, Hasan pursued a Master's degree in Accounting and excelled in his studies. He then began his career as a teacher, sharing his knowledge and passion for accounting with his students. In addition to teaching, Hasan is also an avid blogger and YouTuber, creating content that educates and inspires his viewers. His YouTube channel, "My Classroom," has grown to an impressive 240,000 subscribers, earning him a silver play button from YouTube. Hasan's interests include book reading, travelling, gardening, and writing, and he often incorporates these passions into his work. He strives to create an honest and supportive community in all of his endeavors, encouraging his followers to learn and grow alongside him. Overall, Hasan Al Mamun is a talented and dedicated individual who has made a significant impact in the fields of education, blogging, and content creation.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button